প্রথম পাতা » দুর্গাপুজো » Page 2
এই জমিদার বংশের প্রধান পুরুষ ভরতচন্দ্র সরকার। এঁদের আদি বাসস্থান অখণ্ড বর্ধমান জেলায়। বাঁকা নালার তীরে নীলপুর গ্রামে। তখন অষ্টদশ শতাব্দী। সরকার এঁদের উপাধি— আদি পদবী
পাড়ায় প্যান্ডেলের বাঁশ পড়ল কি পড়ল না, আমার আনন্দ আর ধরে না। স্কুল থেকে ফিরতাম সেসব বাঁশবাঁধা দেখতে দেখতে। কারণ, অষ্টমীর দিন বাবার সঙ্গে কলকাতায় রোদে
রাত পোহালেই মহালয়া। পিতৃপক্ষের শেষলগ্ন এবং দেবীপক্ষের সূচনার সময়কেই মহালয়া বলা হয়। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণ প্রতিপদ শুরু হয়ে পরর্বতী অমাবস্যা র্পযন্ত সময়কে পিতৃপক্ষ বলে। গোটা পক্ষকাল
কুমারটুলি (কথ্য উচ্চারণে কুমোরটুলি) এই অঞ্চলটি ‘পটুয়াপাড়া’ বা মৃৎশিল্পীদের বসতি অঞ্চল হিসেবে বিখ্যাত। বাঁশ-খড়ের কাঠামো থেকে শুরু করে প্রতিমা তৈরি পর্যন্ত প্রতিটি ধাপই এখানে গেলে দেখতে
পুজো এসে গেছে। বাতাসে এখন ঢাকের আওয়াজ, সোনা রোদে ধূপধুনোর গন্ধ। মজার ছবিতে পুজোর মৌতাত আরও জমিয়ে দিলেন সুদীপ্ত ভৌমিক।
বুদ্ধদেব গুহ শোনালেন তাঁর শিশুবেলার পুজোর স্মৃতি। উত্তর বাংলাদেশের পাহাড়িয়া জেলা রংপুরে কেমন ছিল তাঁর সেসব দিন?
ছোট্ট দেবাদ্রির স্কুল বন্ধ। বাড়ি বসে দাদানের কাছে গল্প শোনা, বাবামের সঙ্গে তারা চেনা এই সবই এখন কাজ। মাঝে মাঝে দুষ্টুমিও হয় না যে, তা নয়।
দুর্গাপুজো আয়োজন করা চাট্টিখানি ব্যাপার নয়। তার মধ্যে আমাদের কারওরই দুর্গাপুজো আয়োজন করার কোনও পূর্ব-অভিজ্ঞতা নেই! কিন্তু তা বলে কি পুজো হবে না? মায়ের পা পড়বে
Notifications