প্রথম পাতা » বাংলা গল্প » Page 2
আস্তে আস্তে চোখের পাতাদুটো কেঁপে উঠল। এবার খুলবে, আমার দিকে তাকাবে। ঠিক তখনই ঘুম ভেঙে দেখলাম ঘামে সারা শরীর ভিজে গেছে। জেগে দেখি, শ্রাবন্তী আমার দিকে
এই ভরা কাজের সময় এমন একজন কাস্টমারকে ডিল করা সত্যিই সমস্যা। অফিসসুদ্ধ সবাইকে তটস্থ করে তুলতে ভালোবাসেন ইনি। আর প্রতিবারই একটা কমপ্লেন লিখে দিয়েও যাবেন। এখানে
আগের চাঞ্চল্য ফিরে না পেলেও দেবত্রী সামলে উঠল। ক’দিন পরে এই নতুন দেবত্রীকে অনেক বেশি ম্যাচিয়োর মনে হল প্রদীপ্তর, অনেক বেশি সংযত। কম্যুনিটির মাসিরা মুখ টিপে
নিজের মনে ফোনটা কানে নিয়ে কখন যেন একদম সিঁড়ির কাছে চলে এসেছিলাম। হঠাৎ নজর গেল নীচের দিকে, যেখানে সিঁড়িটা শেষ হয়েছে। একরাশ জমাটবাঁধা অন্ধকার সেখানে। বুকটা
খাল থেকে প্রায় দু'শো মিটার দূরত্বে বাঁদিক বরাবর চওড়া বাঁধের মতো উঁচু মাটির ঢিপি। দক্ষিণরায়তলায় যেখানে এসে মাটির এই চওড়া বাঁধ শেষ হয়েছে, তার বাঁ দিকে
অধর বকশি সে-বার নৌকা যাত্রা করিবার ঠিক পূর্বদিন সন্ধ্যাবেলায় আবছায়া জ্যোস্নায় নিজেরই ছায়া দেখিয়া আঁৎকাইয়া উঠিয়াছিল,--- প্রাঙ্গণে লাফাইয়া লাফাইয়া সে নিজেরই ছায়ার দিকে আঙুল দেখাইয়া ভীতস্বরে
গত এক মাস থেকে একটি ছেলেও নিয়মিত আসছিল কফি শপে। তার মত সেও একাই একটা টেবিলে বসত। চোখে পড়ার মতন সুদর্শন, সম্ভবত বেশ অবস্থাপন্নও। অথচ সোবার।
খাতা দেখা বা পেপার জমার সিজনে সেন্টার থেকে বেরোতে দশটা-এগারোটা হয় ঋতব্রতর, বেসমেন্টের পার্কিং জুড়ে তখন মোটা মোটা থামের ঠান্ডা ছায়া। একটার আড়ালে হয়তো ঘাপটি মেরে
Notifications