প্রথম পাতা » বিহার » Page 4
বাগরাকোটে আর রয়েছে ভারতীয় বিমানবাহিনীর ফায়ারিং রেঞ্জ। অনেককালের পুরনো চাঁদমারি। দেশের পঞ্চাশটি ফায়ারিং রেঞ্জের অন্যতম। দিনের পারাবারে রাত্রি মিশে যাওয়ার লগ্নে কানে ভেসে আসে 'ঠাস ঠাস
ডাইনে-বামে যেদিকে নজর যায় সর্বত্র ছড়িয়ে রয়েছে অর্ধ-গোলাকার মৃত্তিকা স্তুপ। অনেকটা বৌদ্ধ স্তুপের আকারে নির্মিত ঘাসাচ্ছাদিত মাটির স্থাপত্য। প্রতিটি সমাধি-স্তুপের অর্থাৎ মৈদামের অভ্যন্তরে রয়েছে একেকজন রাজার
পরের দিন সকালে পাহাড়ি শহর শিলং দেখে তরুণ ডাক্তার মুগ্ধ। ঘুরতে ঘুরতে দেখে এলেন বিশপ ও বিডন জলপ্রপাত। সেখানে তখন জনৈক সোনা রাম সেই জলপ্রপাতের বারিধারা
এক বুক ধোঁয়া আকাশের পানে ছেড়ে দিলাম। সেই ধোঁয়া নানা বিভঙ্গে ভেঙে ভেঙে মিলেমিশে যাচ্ছে। আর হাওয়ার টানে দ্রুত অন্তর্হিত হয়ে যাচ্ছে। এই ধুম্রজালের রং যদি
গুয়াহাটি থেকে রেলপথে কামাখ্যা-লিডো ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে মাত্র এক রাতের যাত্রা। ৫৭০ কিলোমিটার পথ ১৪ ঘন্টায় পেরিয়ে গেলেই অসমের পূর্ব প্রান্তের শেষ জেলা তিনসুকিয়া-র একেবারে প্রান্তসীমায় অবস্থিত
মুরমন্সকের প্রথম ভোর। কাচঘেরা বারান্দায় নীলচে আলোর আভা। পাশের পাহাড়টা এখনও টপকাতে পারেননি দিনমণি। তাই যতদূর দেখছি হালকা নীলাভ তুষারে ঢাকা। বাইরে পত্রহীন বৃক্ষ। ডালে ডালে
একটা হেয়ারপিন বাঁকের পর উৎরাই। উপর থেকে গীতখোলাকে দেখা যাচ্ছে। বাকি পথটুকু দুমড়ে মুচড়ে আছে। পাহাড়ের ধার ঘেঁষে গাড়ি থামল। জলে ভেজা স্যাঁতস্যাঁতে পিছল রাস্তা। সাবধানে
দেশিয় পদ্ধতিতে তৈরি এই নুন সম্পর্কে রয়েছে বেশ কিছু শুভ বিশ্বাস। বিশেষত মণিপুরে এখনও মেয়েদের গর্ভাবস্থায় ও সন্তান প্রসবের পর শরীর সুস্থ রাখতে এবং পুষ্টির জন্য
Notifications