প্রথম পাতা » Bengali Literature » Page 35
শুনতে পাব কবেকার / সেই পংক্তিমালা এখনও /সে আউড়ে চলেছে— / বোতল বোতল সুরা আমার জন্য দিওয়ানা হয়ে গেল, তবু /আমি মাতাল হলাম কই.... স্বপ্নে দেখা
মাঝরাতে শ্মশানঘাটে গিয়ে মড়ার সঙ্গে কোলাকুলি করতে হবে। এটাই বাজি। জিতলে পরে কড়কড়ে দুহাজার টাকা পাওনা। সে টাকা কি পাওয়া হল? লিখছেন মৃত্যুঞ্জয় দেবনাথ।
সময় পিছিয়ে গেছে দ্রুত। সময়ের সামনে দাঁড়িয়ে সে! খাট থেকে নেমে স্থানুবৎ দাঁড়িয়ে থাকা তাকে হাত ধরে টেনে এনেছে বিবস্বান। ... পাহাড়ে বেড়াতে এসে এ কাকে
হান্স ব্রিংকারকে বলা হয় হল্যান্ডের রক্ষাকর্তা। সেই কবে বাঁধের ফুটোয় আঙুল ঢুকিয়ে দেশটাকে ডুবে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচিয়েছিল সে। অর্জুন কর্মসূত্রে গিয়ে পড়েছে হল্যান্ডে। সে কি
রুমঝুম পাদম্বরম। ছন্দে ছন্দে দুই পায়ে মেঝেতে অদৃশ্য আল্পনা এঁকে চলেছে রুমনি। তালমের বোল আর পায়ের ছন্দে নিটোল একটি হারমোনি। মঞ্চের ওপর ভোরের প্রথম আলোর মতো
এঁটো চাঁদ ফাঁস নিলো দেবদারু গাছের শাখায়/হলুদ আলোর মোড় ফিরে আর দু’পা হাঁটলেই/ভাঙা সাঁকো, চোরাবালি, ফেলে আসা স্মৃতিদের ভ্রূণ।
লকডাউনে হাঁটতে বেরিয়ে অনিরুদ্ধ আর রঞ্জার পছন্দের জায়গা হয়ে গিয়েছিল মার্কিন শহরের এক ছোট শান্ত কবরখানা। সেখানে ফুলের সমারোহ দেখতে দেখতে হাঁটত তারা। সেখানেই আলাপ অলিভিয়ার
অপঘাত? না না। অপঘাতে তাঁর বড় ভয়। তিনি যে মুক্তি চান! কিন্তু মুক্তি পাওয়া কি অতই সহজ? সারাজীবন চেষ্টা করেও মুক্তি কি পাওয়া গেল? বাংলালাইভ ভূতের
Notifications