প্রথম পাতা » Durga Puja » Page 2
ত্রিভুবন-কাঁপানো শঙ্খধ্বনির মধ্যে দিয়ে মহাসমর শুরু হল। এই সিংহ তেড়ে যাচ্ছে, তো অসুর বিকট অট্টহাসি হাসছে, সাপের ফোঁসফোঁস, অস্ত্রের ঝনঝন— নিয়মমাফিক চলতে লাগল। যখন দুর্গা শত্রুপক্ষকে
এই জমিদার বংশের প্রধান পুরুষ ভরতচন্দ্র সরকার। এঁদের আদি বাসস্থান অখণ্ড বর্ধমান জেলায়। বাঁকা নালার তীরে নীলপুর গ্রামে। তখন অষ্টদশ শতাব্দী। সরকার এঁদের উপাধি— আদি পদবী
পাড়ায় প্যান্ডেলের বাঁশ পড়ল কি পড়ল না, আমার আনন্দ আর ধরে না। স্কুল থেকে ফিরতাম সেসব বাঁশবাঁধা দেখতে দেখতে। কারণ, অষ্টমীর দিন বাবার সঙ্গে কলকাতায় রোদে
আশি-নব্বই দশকের বাঙালি পরিবারে পোশাক আশাক নিয়ে চিন্তাভাবনা খুব সীমিত ছিল। সকল পরিবারেই দেখেছি পয়লা বৈশাখে একটা সুতির ফ্রক, হাফ শার্ট হাফ প্যান্ট বাচ্চাদের জন্য পাড়ার
রাত পোহালেই মহালয়া। পিতৃপক্ষের শেষলগ্ন এবং দেবীপক্ষের সূচনার সময়কেই মহালয়া বলা হয়। ভাদ্র মাসের কৃষ্ণ প্রতিপদ শুরু হয়ে পরর্বতী অমাবস্যা র্পযন্ত সময়কে পিতৃপক্ষ বলে। গোটা পক্ষকাল
কুমারটুলি (কথ্য উচ্চারণে কুমোরটুলি) এই অঞ্চলটি ‘পটুয়াপাড়া’ বা মৃৎশিল্পীদের বসতি অঞ্চল হিসেবে বিখ্যাত। বাঁশ-খড়ের কাঠামো থেকে শুরু করে প্রতিমা তৈরি পর্যন্ত প্রতিটি ধাপই এখানে গেলে দেখতে
লর্চ এক পরমাসুন্দরী কনিফার প্রকৃতির বৃক্ষ। তার সূচালো পাতায় হেমন্তে সোনার রং ধরে। সারা উপত্যকা সোনারঙে উজ্জ্ব হয়ে যেন আগুন লাগিয়ে দেয় প্রকৃতিতে। দুর্গাপুজোর মরসুমে ঘুরে
আজ মহাষষ্ঠী৷ দেবীর বোধন। এবার তাঁর আগমন অশ্ববাহিনী রূপে। প্রবীরকৃষ্ণ দেবের তুলিতে দুর্গাপুজোর আবাহন।
Notifications