প্রথম পাতা » Editorial
পত্রিকা সম্পাদনার জন্য লেখকদের সঙ্গে ব্যক্তি পরিচিতি ‘শুধু বিঘে দুই’ আদপে আবশ্যিক মনে করে না। ফলত এই পত্রিকায় প্রকাশিত লেখকদের সংখ্যাগরিষ্ঠই কেবল লেখার মাধ্যমে আমার পরিচিত,
এই সময় থেকে কবিতাকেন্দ্রিক, কিন্তু বিষয়ভিত্তিক কাজই করে এসেছে ‘বোধশব্দ’। কোথাও একটা ফোকাস্ড হওয়া জরুরি মনে হয়েছিল। যে-কাজ কেউ করছে না, আদৌ করা যায় কি না
নকল হইতে সাবধান। এ কথা যে কত খাঁটি, তা বাঙালি তালমিছরির বহর দেখলেই বোঝা যায়। সুতরাং সে অন্যের দেখে নিজের চরিত্র-চলন মোটেও বদলায় না।
আগের কালে বিয়েবাড়ির ভাঁড়ার ঘরের এক জন জবরদস্ত ম্যানেজার থাকতেন। সাধারণত, মেসোমশাই, বয়সে অনেক বড় জামাইবাবু, সেজ কাকু, পাড়াতুতো দাদা গোছের সম্পর্করাই এই ঘনঘটার কাজটি নিখুঁত
ডোভার লেন মিউজিক কনফারেন্স-এ সারা রাত ক্লাসিক্যাল বাজনা বা গান শোনা ছিল শিক্ষিত ও রুচিমানের অভিজ্ঞান। বাড়িতে আনকোরা কেউ এলে দু-চার জন ওস্তাদজির নাম করে ফেলতে
ঘুমের ঘোরে বুঝতে পারতাম আমায় ক্রিম মাখানো হচ্ছে। মা সব কাজ সেরে ঠান্ডা হাতে আমার ফাটা গালে চেপে চেপে ক্রিম মাখিয়ে দিচ্ছে। নাকের কাছটা সেই ক্রিমের
পুরনো দিনের মানুষরা অনেকেই অন্য নানা ব্যাপারের মতো দুর্গাপুজো নিয়েও আক্ষেপ করেন। তার মূল কথাটা হল, পুজো আর আগের মতো নেই। এই আক্ষেপের সবটাকেই নিছক অতীতচারিতা
বাঙালির সবচেয়ে বড় উৎসব যে এই শরৎকালেই হয়, তার একটা বিশেষ যুক্তি আছে। রবীন্দ্রনাথ তাঁর নানা লেখায়, কবিতায়, নাটকে, প্রবন্ধে, গানে সে কথা বলেছেন। যেমন, তাঁর
Notifications