প্রথম পাতা » Interview » Page 3
ধরণী ঘোষ কী করতেন তখন, প্রত্যেক দিন বিকেলবেলায় এসে স্টলগুলোতে ঘুরতেন। পরের দিন বিভিন্ন বই সম্বন্ধে ফ্রন্ট পেজের বাঁ-দিকের তলায় একটা লেখা থাকত কোন বই কীরকম
নাট্যকার ও নাট্য পরিচালক প্রবীর গুহ বাংলা নাট্যজগতের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। তাঁর প্রতিষ্ঠিত দল অলটারনেটিভ লিভিং থিয়েটার প্রান্তিক মানুষদের কথা বলার চেষ্টা করে। সুমিত্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে
রিসেন্টলি বলছি, ডিকশনারি আর সেরকম চলে না। কারণ সমস্তটাই ইন্টারনেটে পাওয়া যায়। সূক্ষ্ম–সূক্ষ্ম যে পরিবর্তনগুলো ডিকশনারিতে পাওয়া যায়, তা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় না। ফলে কী হচ্ছে,
রতনলাল বিশ্বাস একজন অভিযাত্রী। তিনি পায়ে হেঁটে অতিক্রম করেছেন অসংখ্য গিরিপথ। হেঁটেছেন মরুভূমিতে, সমুদ্রতটে, বরফজমা পাহাড়ি হ্রদের বুকে। রাশিয়ার বিখ্যাত বরফে ডাকা বইকাল হ্রদ পেরিয়েছেন। সম্রাট
বিধান রায় জিজ্ঞাসা করলেন কোন সাইজটা করলে ভালো হয়? বাবা তখন বঙ্কিম রচনাবলীর ১ নম্বরটা নিয়ে গেলেন। বিধান রায় দেখে খুব খুশি। বললেন, ‘বাঃ, বেশ তো।
অনিলাভ চট্টোপাধ্যায় কর্মজীবন শুরু করেছিলেন ক্রীড়া সাংবাদিক হিসেবে। তারপর নিজেকে অনেকরকম কাজের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছেন। হ্যাংলা হেঁসেল-এর মতো পত্রিকা ক্রকাশ করেছেন, এগারো-এর মতো ছবিও বানিয়েছেন। তাঁর
এই বইগুলো যখন করছেন বাবা, তখন সুখলতা রাও বাবাকে চিঠি লিখেছিলেন। সুখলতার বিয়ে হয় ডক্টর দিনকর রাওয়ের সঙ্গে। সুকুমার রায়ের দিদি সুখলতা রাও তো, উনি ওই
বাবা তখন পরিকল্পনা করছেন একটা বই করার। একটা পশু-পাখিদের নিয়ে আর একটা মানুষদের নিয়ে। বাবা ছড়া ঠিক করলেন। সবই প্রচলিত ছড়া। প্রতুলবাবু কিন্তু দেরি না করেই
Notifications