প্রথম পাতা » Lockdown » Page 2
লকডাউনের এই বাজারে, এই তো সময় দেওয়াল জুড়ে অন্ধকারে কাটাকুটি, ছায়াবাজি রূপকথা আর জলপরীদের আঁকিবুকি স্বপ্নে বাজি। .....
থেমে না-থাকা এই সব রেস্তোরাঁর মানুষের কাছে ভালো খাবার পৌঁছে দেওয়ার এই প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসনীয়। অনেকেই আছেন যারা প্রতিনিয়ত তিনবেলা রান্না করতে পারছেন না বা একা
স্যাঁতস্যাঁতে দিন জ্বালাচ্ছে খুব, কিছুই মন টানছে না! ভাল্লাগে না, ভাল্লাগে না, রোজনামচার কাজের চাপ, তারচে বরং তুই এলে, বেশ, রোদের আয়েশ চায়ের কাপ;
এই বয়সের ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মায়ের বা কেয়ার গিভারের স্পর্শটা কিন্তু একটা বড় রোল প্লে করে| যদি বাচ্চা একটু বেশি বিরক্ত, ঘ্যানঘ্যানে আচরণও করে তবে সেই
আসলে মেঘেদের অন্তরে জমছে বিন্দু বিন্দু কান্নার বাষ্প। পৃথিবীর অগনিত পুত্রকন্যার অসহায় কান্না। ক্রমশ একটা আশ্চর্য ভয় আমাদের একলা করে দিচ্ছে, কুঁকড়ে দিচ্ছে ভেতরে ভেতরে মৃত্যও
ফেসবুক অ্যাকাউন্টে যদি বন্ধুর সংখ্যা কোভিড-১৯ সংক্রমণের মতো বাড়াতে চান, তা হলে এর থেকে ভাল সুযোগ আর পাবেন না, গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারি। শুধু এক লাইনের
বড়োরা এই লকডাউনের মধ্যে জলখাবার বা বিকেলের নাস্তা স্কিপ করলেও ছোটরা যেন সেটা না করে। বড়োরা চা-বিস্কুট খেয়ে ক্ষান্ত দিলেও ছোটদের করে দেওয়া যাক এসব পুষ্টিকর
দিনে বারো ঘণ্টা খেটে যার রোজগার খুব বেশি হলে মাসে তিরিশ থেকে পঁয়ত্রিশ, সে কী করে চালাবে? তার তো সবেতন ছুটি নয় এবং ওয়ার্ক ফ্রম হোম-এও
Notifications