প্রথম পাতা » Manna Dey
কৃষ্ণচন্দ্র দে। বাংলা রাগসঙ্গীত এবং রাগাশ্রয়ী গানের জগতে এক অবিস্মরণীয় নাম। এক কিংবদন্তী। শৈশবেই দৃষ্টিহারা হওয়ায় 'কানাকেষ্ট' নামে সারা ভারতে পরিচিতি অর্জন করেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন
মান্না বাংলা বেসিক ও ছবির গান যা গেয়েছেন, তার এক প্রধান স্তম্ভ সুরকার সুধীন দাশগুপ্ত। তাঁর সুরে মান্নার প্রথম গান 'ডাক হরকরা' (১৯৫৮) ছবিতে। ছবির কাহিনিকার
কিংবদন্তী শিল্পীদের হয়ে ওঠার যাত্রাপথ ফিরে দেখছেন গবেষক-শিল্পী স্বপন সোম। এই পর্বে রইল মান্না দে-র কথা।
এক অক্লান্ত সুরস্রষ্টা, এক সাঙ্গীতিক কিংবদন্তী, যাঁকে আপামর ভারতবাসী একডাকে চেনেন সলিল চৌধুরী নামে, সেই সুরসাধককে নিয়ে কলম ধরলেন এ কালের বিশিষ্ট সঙ্গীতরসিক ও গবেষক স্বপন
উনি আজও আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ বন্ধু। প্রথম প্রেমে পড়া, প্রেম ভাঙা, পুরস্কার, শরীরখারাপ, সব কথা ওঁকে সকলের আগে জানাতাম। ওঁর কথা, ওঁর ঠাট্টা, ওঁর শিক্ষা- এ
এখন ভাবলে মনে হয়, ওই একুশ বছর বয়স বলেই অমন সাহস করতে পেরেছিলাম বোধহয়। রাগসঙ্গীতের রাজার সামনে বসে ‘এস যৌবন এস হে’ গেয়ে শুনিয়েছিলাম কী করে
কফি হাউস-এর সেই আড্ডাটা নেই, নেই তার স্রষ্টাও। কিন্তু তাঁর গান আজও একইভাবে অমলিন। গীতিকার গৌরীপ্রসন্ন মজুমদারের মৃত্যুদিনে তাঁর স্মৃতিচারণ করলেন ৭০ ও ৮০-র দশকের বাংলা
Notifications