প্রথম পাতা » Old bengali melodies » Page 2
আলো-আঁধারিতে ঘেরা ব্যক্তিজীবনের গণ্ডি পেরিয়ে বিগতকালের তওয়ায়েফ সংস্কৃতির শেষ যে প্রতিভূরা শিল্পীর সম্মানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন, তাঁদেরই মধ্যে অন্যতম ছিলেন ইন্দুবালা দেবী। তাঁকে নিয়ে লিখছেন শৌণক গুপ্ত।
শ্রীকানাইলাল তাঁর পিতৃদত্ত নাম। আর নিজে নিজের উপাধি দিয়েছেন সুরভূমি। কারণ তিনি সুরের সংগ্রাহক, সুরধুনি নিয়ে তাঁর কাজ। সামাজিক মাধ্যমে, ব্লগে, ইউটিউব চ্যানেলে তিনি শোনান পুরনো
পুজোর গানের ইতিহাস এক ঝলক ফিরে দেখলেন বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক স্বপন সোম।
জয়তী চক্রবর্তী এ যুগের বিশ্রুত সঙ্গীতশিল্পী। তাঁর শিল্প, তাঁর সৃজন, তাঁর সত্ত্বা নিয়ে মুখোমুখি আলাপে শ্রীমন্তী মুখোপাধ্যায়।
যাঁকে গান শেখাতে চেয়ে আর্জি জানান দ্বিজেন্দ্রপুত্র দিলীপকুমার রায়, যাঁর সুরে মুগ্ধ হন খোদ রবীন্দ্রনাথ, তিনি নিজে কিছুতেই বেতারে গান গাইতে চাননি। অফার পেয়েও শেষমুহূর্তে প্রত্যাখ্যান
লতা মঙ্গেশকর ছিলেন তাঁর ভক্ত। আর তিনি মনে মনে পুজো করতেন লতাদিদিকে। একবার পিন্টু ভট্টাচার্যকে খোদ লতাই বলেছিলেন, কলকাতায় প্রতিমার মতো আর্টিস্ট থাকতে আপনারা আমার কাছে
এখন ভাবলে মনে হয়, ওই একুশ বছর বয়স বলেই অমন সাহস করতে পেরেছিলাম বোধহয়। রাগসঙ্গীতের রাজার সামনে বসে ‘এস যৌবন এস হে’ গেয়ে শুনিয়েছিলাম কী করে
Notifications