
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ২- মদেশীয়াদের কথা
চা বাগিচার অন্দরে, আদব কায়দায়, প্রকৃতির কোলে ছেলেবেলা কাটিয়েছেন লেখক। নিজের চোখে দেখেছেন চা-বাগানে শ্রমিকদের দুর্দশা, তাদের দুরবস্থা। তখন প্রশ্ন করতে পারেনি। আজ করছেন। পড়ুন
চা বাগিচার অন্দরে, আদব কায়দায়, প্রকৃতির কোলে ছেলেবেলা কাটিয়েছেন লেখক। নিজের চোখে দেখেছেন চা-বাগানে শ্রমিকদের দুর্দশা, তাদের দুরবস্থা। তখন প্রশ্ন করতে পারেনি। আজ করছেন। পড়ুন
বাঙালির আড্ডায়, সুখে দুঃখে আনন্দে হাসিতে মজায় সঙ্গী বলতে একটি ধূমায়িত পাত্রে চা। কখনও হাল্কা কমলা, কখনও ঘোর কালো, কখনও দুধ দেওয়া ফোটানো বাদামি… চা
এখানেই প্রথম গোলাপের পাপড়ি দেওয়া শরবত খেলাম, বাড়িরই এক মুসলিম পরিচারক- ‘শরবতিয়াঁ’র বানানো। এই বাড়িতে কাঠের ‘আইস বক্সে’ বরফকুচিও থাকতো। যে চায় সে নেবে। বাড়িতেই
ভিড়ে ঠাসা কলেজ স্ট্রিট। এক দিকে পুরনো বইয়ের দোকানে ব্যস্ত দোকানীর হাঁকডাক, অন্য দিকে আবার কলেজ পড়ুয়াদের হই হট্টগোল। শাড়ির দোকান থেকে শুরু করে ব্যান্ড
বাঙালি চা-খোর। শুনতে অপবাদ মনে হলেও কথাটা কিন্তু ঘোর সত্যি। সকালে ঘুম থেকে ওঠা ইস্তক সারাদিনে যে আমরা ক’ কাপ চা খাই তার ইয়ত্তা নেই।
Notifications