প্রথম পাতা » travel story » Page 3
সকালে দেওয়াল জুড়ে থাকা জানালাটার পর্দা সরাতেই মনে হল, সিনেমার স্ক্রিনের পর্দা উঠে গেল। অর্ধচন্দ্রাকৃতি সোনালি বালুকাবেলায় নীল জলরাশির রোম্যান্টিক মুগ্ধতা। ঘর থেকে বেরিয়ে এসে দেখি
প্রথমে আলাপ হল রাগী মুখের ট্রিগার ফিশ-এর সঙ্গে, একটা ফুলকপি কোরালের সাথে সে লুকোচুরি খেলছিল। তারপর, একে একে ড্যামসেল ফিশ, ওরিয়েন্টাল সুইটলিপ, ব্লু স্ন্যাপার— এদের সঙ্গে
বাঁকা নারকেল গাছের সারি যেন সমুদ্রের বুকে হেলে পড়েছে। একটু দূরে সাগরের বুকে জেগে আছে ছোট্ট পাথুরে দ্বীপ। সেখানে পৌঁছে যাওয়ার জন্য প্রকৃতি তৈরি করেছে পাথরের
ডাং-এর পাঁচজন রাজা বর্তমানে ভারতের একমাত্র বংশানুক্রমিক শাসক। ব্রিটিশ আমলে ডাং-এর পাঁচ জনজাতি রাজা এবং ব্রিটিশ রাজের মধ্যে বেশ কয়েকটি যুদ্ধ হয়েছিল। ডাং-এর ইতিহাস অনুসারে, 'লস্করিয়া
নেপালের বাড়িগুলোর একটা বৈশিষ্ট্য হল প্রত্যেকটা ঘরে একটা ছোট জানলা থাকে যেটা বন্ধ করার কোনও ব্যবস্থা নেই, সে যত ঠান্ডাই পড়ুক! ঠান্ডা হাওয়ায় আমাদের দন্ত্যবাদ্য শুরু
মথুরা থেকে দ্বারকায় শ্রীকৃষ্ণের অভিবাসনের এই পৌরাণিক বিবরণ গুজরাটের সংস্কৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। লোকশ্রুতি, দ্বারকা গড়ে তোলার জন্য শ্রীকৃষ্ণ সমুদ্র থেকে প্রায় ৯৬ বর্গ কিলোমিটার বা
রাস্তার ধারে রংবাহারি মন্দিরের পিছনে ইউক্যালিপটাসের ঠাসবুনট। এটাই সেই রামায়ণে বর্ণিত অশোকবন, যেখানে রাবণ সীতাকে বন্দি করে রেখেছিলেন, এমনটাই প্রচারিত। যদিও অশোক গাছের চিহ্নমাত্র নেই। রাস্তা
কথিত আছে যে রাও লাখার নামে দুর্গটির নামকরণ করা হয়েছিল। তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে সিন্ধুতে রাজত্ব করতেন। তখন সিন্ধু নদ এই এলাকা দিয়ে বয়ে যেত।
Notifications