Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

আলোকিত টিউলিপ বাগানে

কাকলি মজুমদার

ডিসেম্বর ৫, ২০২৪

Tulip Flower Exhibition at Keukenhof gardens cover
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close

প্লেনের টিকিট কাটার সময় একবারও টিউলিপ (Tulip) উৎসবের কথাটা মাথায় আসেনি। আমস্টারডামে যাবার ক’দিন আগে, ইন্সটাগ্রামে অজস্র টিউলিপ খেতের ফটো দেখলাম । মাইলের পর মাইল জুড়ে যেন প্রকৃতির হোলি খেলা চলছে। আরে, এটাই তো টিউলিপ ফোটার মরসুম! আমরা টিউলিপ উৎসবের একেবারে শেষ দিনে পৌঁছব। সব প্রস্তুতি হয়ে গেছে, আর টিকিট বদলানো যাবে না।  উৎসব চলছে, কিছুটা অন্তত দেখতে পাবো এটুকুই আশা।   

এলার্মের শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেছে। বেড়াতে এসে কেউ এলার্ম  দেয়? উপায় নেই, সাত সকালে বাস ধরতে হবে। আমরা তাড়াতাড়ি তৈরি হয়ে আমস্টারডামের সেন্ট্রাল ট্রেন স্টেশনের দিকে ছুটলাম। এখান থেকেই দূর পাল্লার বাস/ট্রেন ছাড়ে। আগের দিন রাত্তিরে এসে জায়গাটা দেখে গিয়েছিলাম। একদিন পরেই কেউকেনহফ গার্ডেন্সের (Keukenhof gardens) দরজা বাইরের বিশ্বের কাছে বন্ধ হয়ে যাবে। কী ভাগ্য যে সিজিনের একেবারে শেষ মুহূর্তে আসতে পেরেছি! তীর্থস্থানে গিয়ে, মন্দির দর্শন না করে ফিরে আসতে হবে না। ট্রেন স্টেশনে গিয়ে দেখি টুরিস্ট বাস এসে গেছে। একটি  মেয়ে ফ্ল্যাগ হাতে দাঁড়িয়ে আছে। চট করে আমাদের ই-টিকিটগুলো দেখে নিলো। দু কাপ কফি আর ক’টা কুকিস কিনে বাসে উঠে পড়লাম। (Tulip)    

আমরা আমস্টারডাম থেকে লিসে (Lisse) যাচ্ছি। মাত্র আধ ঘন্টার পথ। ড্রাইভার সাহেব একটা ছোট ভূমিকা করে বড় স্ক্রিনে তথ্যচিত্র চালিয়ে দিলেন। বাস ভর্তি লোক ভোরের আলস্য ভেঙে নড়েচড়ে বসেছে। তথ্যচিত্র দেখে জানতে পারলাম, লিসের কেউকেনহফ গার্ডেন্স পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বাল্ব-জাতীয় ফুলের বাগান (৩২ হেক্টর)। প্রত্যেক বছর কেউকেনহফে ৭০০ লক্ষ ফুল ফোটে। তার মধ্যে ৮০০ প্রজাতির টিউলিপ বাগান আলো করে থাকে। বাগানে অন্য কন্দ-জাতীয় (bulb) গাছও আছে; যেমন ডেফোডিল, হায়াসিন্থ, লিলি, ক্রকাস। এই  ফুলগুলো আমাদের দেশেও দেখেছি। মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত আট সপ্তাহের জন্য বাগানটা খোলা থাকে। মাত্র ক’টা দিনের জন্য এতো আয়োজন! (Tulip)

উত্তর পেলাম বাগানে গিয়ে। সে কথায় পরে আসছি। শহর ছাড়িয়ে বাসটা গ্রামের মধ্য দিয়ে চলছে। বাইরের চিত্রপট বদলে গেছে। সকাল ফুটছে, মাঠের উপরে স্নিগ্ধ আলোর চাদর বিছানো।  ট্র্যাভেল এজেন্সির মেয়েটি বলল, “টিউলিপের সময় শেষ হয়েছে। এখন ফুল ঝরে যাবার পালা। চাষীরা এ সময় ফুল কেটে ফেলে। না হলে, মাটির নীচে গাছের বাল্ব ঠিক মতন বাড়বে না। পরের বছরে ওরা বেছে বেছে সেরা বাল্বগুলোই লাগাবে।” আদি দিগন্তব্যাপী বাদামি মাঠ দেখে বুঝলাম, যে টিউলিপ ছাঁটা হয়ে গেছে। (Tulip)

এতো দূর এসে দেখতে পাবো না ? মনটা বেজায় খারাপ হয়ে গেলো। আমার শুকনো মুখের দিকে তাকিয়ে মেয়েটি আশ্বস্ত করতে চাইলো “কেউকেনহফ বাগানে গেলে ফুল দেখতে পাবেন। একটু অপেক্ষা করুন।” মনে মনে ভাবছি “খেত একদম খালি। ফুল কি থাকবে!” স্থানীয় লোক যখন বলছে, তখন অবশ্যই থাকবে। (Tulip)    

লিসে একটা ছোট্ট গ্রাম, জন সংখ্যা মাত্র ২২ হাজার। লিসে খুব কাছে বলে আমাদের মতন অনেকেই দিনে-দিনে আমস্টারডামে ফিরে যায়। এখানে থাকতে চাইলে ভালো হোটেলও আছে। কেউকেনহফ বাগান ছাড়াও, এই ছোট্ট জায়গায় টিউলিপ-কেন্দ্রিক অন্য টুরিস্ট আকর্ষণও আছে। যেমন খেতের পাশ দিয়ে সাইকেল অথবা বোটে চেপে টিউলিপ দেখা। চিজ, উইন্ডমিল যেমন এক-অদ্বিতীয় ডাচ, তেমন টিউলিপও। নেদারল্যান্ডসে বসন্তকাল জুড়ে এক প্রবল টিউলিপ উন্মাদনা। রাস্তার ধারে, বাগানে, জানালার কোণে সুসজ্জিত ফুলদানিতে, মাঠে-ঘাটে শুধুই রং। ফুল ফোটার উৎসব। এদেশে বসন্তের দিনগুলো টিউলিপের রঙে আলোকিত থাকে। রঙের এক অনবদ্য প্রকাশ। পদ্ম আমাদের জাতীয় ফুল, এদেশের টিউলিপ। (Tulip)

কেউকেনহফ পৌঁছে দেখি যে বাগানে গুটি-কয়েক মানুষ, চোখে মুগ্ধ দৃষ্টি। অনেক ভালোলাগায় মানুষের চোখে পাহাড়ি বৃষ্টির মতন ঝাপসা দৃষ্টি দেখেছি। অনেকটা সেই রকম। আমরা খুব সকালে এসেছি বলে ভিড় পাই নি। গেট দিয়ে ঢুকতেই দেখি, সারি সারি টিউলিপ ফুলের নানা আকৃতির বিছানা পাতা। তার মধ্য দিয়ে বাঁধানো পথ চলে গেছে বাগানের অন্দর মহলে। কয়েকটা প্রজাতির টিউলিপ একেবারে বসন্তের শেষের দিকে ফোটে। এখন তারা সভা আলো করে আছে। বাকিরা ঝরে গেছে বা ঝরবে ঝরবে করছে। বসন্তের প্রথম আর শেষের দিকে ফোটে, এই দুই প্রজাতির টিউলিপ এমন প্ল্যানিং করে লাগানো যে বাগানটা কখনই ফাঁকা থাকে না। (Tulip)

কি দারুণ রং – গোলাপী, বেগুনী, সাদা, হলুদ, আসমানী নীল, কালো, কমলা, হলুদ। রঙের এতো বাহার আর বিস্তার আগে দেখিনি। কয়েকটা ফুলের পাপড়ি একগুচ্ছ গোলাপের মতন। পাপড়িতে চিত্রকর প্রকৃতি নানা নকশা এঁকেছেন। আকাশে মনোরম রোদ্দুর, চারিদিকে হাল্কা ঠাণ্ডার চাদর বিছানো। আগের দিন বৃষ্টি হয়ে গিয়ে মাঠ-ঘাট ভারি নির্মল-স্বচ্ছ রূপে প্রকাশিত। ঘাসের নরম আলোতে, গাছের সবুজাভ দ্যুতির প্রেক্ষাপটে, কয়েক লক্ষ টিউলিপ ধরিত্রীর আনন্দ হয়ে ফুটে আছে। (Tulip)   

“একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণেশ হে। আনন্দ বসন্ত সমাগমে। বিকশিত প্রীতিকুসুম হে। পুলকিত চিতকাননে।” – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

এবার একটু  ইতিহাস ঘাঁটা যাক। টিউলিপের জন্ম কি তাহলে নেদারল্যান্ডসেই? না, পারস্য দেশে (আজকের টার্কিতে) টিউলিপের উৎপত্তি। আপনারা অনেকেই হয়তো দেখেছেন যে মাটির তলায় টিউলিপ বাল্ব রসুনের কোয়ার মতন দেখতে। সুলতানের পাগড়ির মতন দেখতে। তাই পাগড়ি অর্থাৎ “turban” থেকে ফুলের  নাম হল “tulipan”। এবার মনে পড়ল, ইস্তাম্বুলে বেড়তে গিয়ে পোর্সিলিনের বাসনে বাড়ির টাইলসে টিউলিপের ছবি দেখেছি। ১৬০০ শতকে নেদারল্যান্ডসের ইতিহাসে স্বর্ণ যুগ। এই সময় ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বিশ্ব জুড়ে রমরমা ব্যবসা করছে। তাঁরাই এদেশে টিউলিপ বাল্ব নিয়ে এলেন। তারপর টিউলিপ তার অনবদ্য গাঢ় রঙে, নারী-সুলভ-কমনীয় রূপের বাহারে, নাগরিকদের কাছে “a splash of exotic East” হয়ে উঠল।  (Tulip)

তখন টিউলিপ অভিজাত সমাজে এতো জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল যে একটা বাল্বের দাম সোনার চেয়েও বেশি। জবরদস্ত ব্যাপার।! চাষীরা বাল্ব মাটিতে লাগাতে না লাগাতেই, কোন একজন সম্ভ্রান্ত মানুষ তা কিনবেন বলে চুক্তিতে সই করে দিচ্ছেন। অর্থাৎ ফুল ফোটার আগেই বিক্রি হয়ে যেতো। ঐতিহাসিকরা এই ঘটনার নাম দিয়েছেন টিউলিপম্যানিয়া (tulipmania)। এটা একটা অর্থনৈতিক বুদ্বুদ, যা নিয়ে পরে অনেক গবেষণা হয়েছে। ১৬৩৭ সালের মধ্যেই টিউলিপম্যানিয়ার সমাপ্তি। ফুলের দাম এতো বেড়ে গিয়েছিল যে অভিজাত সমাজও পাল্লা দিতে পারছিলেন না। ডাচেদের পকেটে আর এতো দাম দিয়ে ফুল কিনবার পয়সা ছিলো না। চুক্তি থাকলেও, শেষে পর্যন্ত চাষীরা ফুল বিক্রির পয়সা পাচ্ছিলেন না। (Tulip)

ঐতিহাসিকদের মতে বুদ্বুদের মতন ক্ষণস্থায়ী টিউলিপম্যানিয়া” নেদারল্যান্ডসের এক অর্থ-সামাজিক পরিবর্তনের প্রতীক। এই সময় ব্যবসা-বাণিজ্যের সাফল্যের সাথে আমস্টারডামে শহুরে সমাজ গড়ে উঠছে। বিদেশী পণ্য কেনার জন্য শহরের মানুষের এক অদম্য আকর্ষণ দেখা দিয়েছিল। দেখতে দেখতে পাগলামি কমে গেলেও, এদেশের মানুষের মনে টিউলিপ প্রেম টিকে রইলো। (Tulip)

বাগানের পিছন দিয়ে খাল-কাটা জলপথে বোটে করে টুরিস্টরা লিসের টিউলিপ বাগান দেখতে যাচ্ছেন। আসার পথেই দেখে এলাম যে মাঠে ফুল নেই। তাই বোট রাইড নিলাম না। সামনে একটা বিশাল উইন্ডমিল। আগেকার দিনের ডাচ স্টাইলে বানানো। উইন্ডমিলের উপর থেকে গ্রামের মধ্যে বিস্তির্ণ এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা রঙিন টিউলিপ বাগানেরর দারুণ ল্যান্ডস্কেপ।

নেদারল্যান্ডসে পৃথিবীর ৬২% বাল্ব জাতীয় ফুলের চাষ হয়। এদেশ থেকেই সবচেয়ে বেশি বাল্ব রপ্তানি হয়। ফুল যে একটা দেশের কৃষ্টিকে এভাবে প্রভাবিত করতে পারে তা জানা ছিল না।  মাইলের পর মাইল জুড়ে শুয়ে থাকা টিউলিপ দেখে ভাবছিলাম “এই অঞ্চলেই কেন এতো টিউলিপের চাষ হয়?” এখানকার নীচু জমি, সমুদ্রের হাওয়া, আপাত মৃদু-বসন্ত; যাকে বলে টিউলিপ চাষের জন্য আদর্শ। বাগানের পথ বেয়ে, ছোট্ট ছোট্ট জলাশয়ের দুপাশের টিউলিপের বিছানা ছাড়িয়ে এগিয়ে চলেছি। আমাদের চারপাশে এক অসাধারণ সৌন্দর্যের প্রকাশ। একটুও বাতাস নেই। পুকুরের জল স্থির-স্বচ্ছ, জলে গাছের ছায়া পরিষ্কার-নিষ্কম্প। ফুলের কাছে গেলে আমার মন ভালো হয়ে যায়। আমরা ফুল দিয়েই ঈশ্বরের পুজো করি। ফুল তাঁর সর্ব শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। (Tulip)

বাগানের পিছন দিয়ে খাল-কাটা জলপথে বোটে করে টুরিস্টরা লিসের টিউলিপ বাগান দেখতে যাচ্ছেন। আসার পথেই দেখে এলাম যে মাঠে ফুল নেই। তাই বোট রাইড নিলাম না। সামনে একটা বিশাল উইন্ডমিল। আগেকার দিনের ডাচ স্টাইলে বানানো। উইন্ডমিলের উপর থেকে গ্রামের মধ্যে বিস্তির্ণ এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা রঙিন টিউলিপ বাগানেরর দারুণ ল্যান্ডস্কেপ। লাইন পড়ে গেছে। লোকজন শান্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। বাগানের রূপ-রঙ উপভোগ করছেন।  আমার ভিতরটাও এক অপূর্ব আনন্দে পরিপূর্ণ।   

“Raise your words, not voice. It is rain that grows flowers, not thunder.” -Rumi

জলের ধার দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে William Alexander Pavilion এ চলে এলাম। এখানে ৫০০’র বেশি প্রজাতির ফুলের প্রদর্শনী হচ্ছে। টিউলিপ ছাড়া অন্য ফুলও আছে। প্যাভিলিয়ানের অলংকরণ ভারি চমৎকার। ঢোকার মুখে সবুজ জামা-পরা এক বৃদ্ধার সাথে আলাপ হোল। ইনি লিসে থাকেন, এবং বাগানের স্বেচ্ছাসেবক। উনিই বললেন যে প্রত্যেক বছর মে/জুন মাসে বাগানের সব বাল্ব তুলে ফেলে কম্পোস্ট করা হয়। “ল্যান্ডস্কেপ ডিসাইনাররা আবার নতুন করে বাগানের নকশা আঁকেন।”  

-“এই সহস্র ফুলের বাগান একেবারে খালি হয়ে যাবে? পরের বছর আপনারা আবার এতো বাল্ব কিনবেন? বাগান রক্ষণাবেক্ষণের খরচ তাহলে তো আকাশ ছোঁয়া?”

উনি মৃদু হেসে উত্তর দিলেন, “না, আমরা বাল্ব কিনি না। টিউলিপ চাষীরা প্রত্যেক বছর তাঁদের সেরা বাল্বগুলো দান করেন। অক্টোবার থেকে ডিসেম্বর – তিন মাস ধরে এলাকার মানুষ একত্র হয়ে সেগুলো পুঁতে ফেলেন। এতোগুলো বাল্ব পোঁতা সহজ কাজ নয়। তিন মাস সময় তো লাগবেই। তারপর বসন্তে যে ফুল ফোটে, তার বাহার তো দেখতেই পাচ্ছেন।” মহিলার মুখে এক আলোর দ্যুতি জ্বলে উঠলো।

আরও পড়ুন: স্যান্টোরিনির নিকোলাস

-“এ এক অভিনব ব্যাপার। আপনারা সত্যিই পুষ্পপ্রেমী। এটা আপনাদের ভালোবাসা এবং গর্বের জায়গা।” এই কথাতে বৃদ্ধা ভারি খুশি হলেন। তাঁর কথা মতো একেবারে বাগানের মাঝখানে চলে এলাম। সেখানে স্টেজে সুরেলা কনসার্ট হচ্ছে। আজ মাতৃদিবস (Mothers’ Day)। তারই উদ্‌যাপন চলছে। সুরের মধ্যে ডুবে থাকতে বেশ লাগছিল। বিরাট বড় বাগান, সকাল থেকে প্রচুর হেঁটেছি। এখানে একটু বসে পায়ের বিশ্রামও হল।

বেলা বেড়েছে, সূর্য মধ্য গগনে। দুপুরের আলোতে কেউকেনহফ বাগান ঝলমল করছে। সকালবেলার কমনীয় আলস্য ভেঙে ফুলেরা ক্রমশ পূর্ণ হচ্ছে। সূর্যদেবের গতিপথের সাথে বাগানের রূপও বদলায়। পার্কিং লটে বাস এসে গেছে। টিউলিপ বাগান পিছনে ফেলে, জলাশয় পেরিয়ে এবার ফেরার পথে।

“Flowers every night Blossom in the sky; Peace in the Infinite. At peace am I.”- Rumi 

ছবি: লেখক, Needpix.com

Kakali Majumdar

কাকলির জন্ম এবং পড়াশুনা কলকাতায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান স্নাতকোত্তরের ছাত্রী, পেশায় রিসার্চ ফেসিলিটেটর। বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি, কলেজ, ফাউন্ডেশানে রিসার্চ স্ট্র্যাটেজি এবং গ্রান্ট ডেভালেপমেন্টের কাজ করেন। বর্তমানে তিনি কানাডার ক্যালগেরি শহরের অধিবাসী। ঘুরেছেন নানা দেশ, ভালবাসেন সৃষ্টিশীল কাজ। লেখা তাঁর বহুদিনের ভালোবাসা। তার লেখায় ছুঁয়ে থাকে প্রকৃতি, প্রেম, পূজা আর মানুষের কাহিনি; কিছু গভীর অনুভবের আর অনুপ্রেরণার উপলব্ধি। গল্প ছাড়াও লেখেন প্রবন্ধ আর ভ্রমণ কাহিনি। তাঁর বেশ কিছু লেখা দেশ, সাপ্তাহিক বর্তমানে এবং অন্য পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।

Picture of কাকলি মজুমদার

কাকলি মজুমদার

কাকলির জন্ম এবং পড়াশুনা কলকাতায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান স্নাতকোত্তরের ছাত্রী, পেশায় রিসার্চ ফেসিলিটেটর। বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি, কলেজ, ফাউন্ডেশানে রিসার্চ স্ট্র্যাটেজি এবং গ্রান্ট ডেভালেপমেন্টের কাজ করেন। বর্তমানে তিনি কানাডার ক্যালগেরি শহরের অধিবাসী। ঘুরেছেন নানা দেশ, ভালবাসেন সৃষ্টিশীল কাজ। লেখা তাঁর বহুদিনের ভালোবাসা। তার লেখায় ছুঁয়ে থাকে প্রকৃতি, প্রেম, পূজা আর মানুষের কাহিনি; কিছু গভীর অনুভবের আর অনুপ্রেরণার উপলব্ধি। গল্প ছাড়াও লেখেন প্রবন্ধ আর ভ্রমণ কাহিনি। তাঁর বেশ কিছু লেখা দেশ, সাপ্তাহিক বর্তমানে এবং অন্য পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
Picture of কাকলি মজুমদার

কাকলি মজুমদার

কাকলির জন্ম এবং পড়াশুনা কলকাতায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান স্নাতকোত্তরের ছাত্রী, পেশায় রিসার্চ ফেসিলিটেটর। বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি, কলেজ, ফাউন্ডেশানে রিসার্চ স্ট্র্যাটেজি এবং গ্রান্ট ডেভালেপমেন্টের কাজ করেন। বর্তমানে তিনি কানাডার ক্যালগেরি শহরের অধিবাসী। ঘুরেছেন নানা দেশ, ভালবাসেন সৃষ্টিশীল কাজ। লেখা তাঁর বহুদিনের ভালোবাসা। তার লেখায় ছুঁয়ে থাকে প্রকৃতি, প্রেম, পূজা আর মানুষের কাহিনি; কিছু গভীর অনুভবের আর অনুপ্রেরণার উপলব্ধি। গল্প ছাড়াও লেখেন প্রবন্ধ আর ভ্রমণ কাহিনি। তাঁর বেশ কিছু লেখা দেশ, সাপ্তাহিক বর্তমানে এবং অন্য পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সংস্কৃতি

আহার

বিহার

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

উপন্যাস

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com