Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

অদৃশ্য জগৎ: পর্ব – ২

অরূপ দাশগুপ্ত

ডিসেম্বর ১২, ২০২৪

Arup-Dasgupta_Kishalay_Adrishya-Jagat_12.12.2024_SC
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close

আগে কী হয়েছিল জানতে, ক্লিক করুন

পরদিন সকালে বিল্টু, রিভু, কাজল আর পল্টু বেরিয়ে পড়ল দোমোহানির উদ্দেশ্যে। বাড়ির থেকে বেরিয়ে কবরস্থানের পাশ দিয়ে একটা রাস্তা ধরল। কাজল জিজ্ঞাসা করল “হ্যাঁ রে পল্টু! এইসব জায়গাগুলোয় ধান আর আখের ক্ষেত ছিল না?” (Bengali Story)

আরও পড়ুন: অদৃশ্য জগৎ: পর্ব – ১

“ছিল তো! আর বনের দিকটাতে ছিল মাহাতোদের গ্রাম। ঝাড়খণ্ড রাজ্য হওয়ার পর এখানকার মাহাতোরা তাদের সব ধানিজমি বিক্রি করে দেয় আর সাথে সাথে সেখানে ব্যাঙের ছাতার মতো ফ্ল্যাটবাড়ি গজিয়ে উঠতে থাকে, এমনকি সরকারি জমি দোমোহানির শাল বনও (অ)সভ্যতার গ্রাসে চলে যায়! আগে আমাদের দোমোহানির শাল বনটা ভারী সুন্দর ছিল রে!
ভাগ্যিস নদী দুটোকে বুজিয়ে ফেলতে পারেনি পারলে হয়তো সেখানেও ফ্ল্যাটবাড়ি তৈরি করে ফেলত!” (Bengali Story)

আরও পড়ুন: কুট্টিদাদুর মিস্ট্রি : অরূপ দাশগুপ্ত

এই সব কথা বলতে বলতে রিভুরা ভারত সেবাশ্রমের কাছে রিভার্সমিট রোডে এসে উঠল। এটাই দোমোহানি যাওয়ার রাস্তা। সামনেই বাঁ’হাতে একটা শিব মন্দির দেখিয়ে পল্টু বলল “এই মন্দিরটা মৌনি বাবার মন্দির, এখানে এক মৌনিবাবা ছিল সে কথা বলত না আর সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মাথা নাড়ত। বেশ কিছু বছর আগে মারা গেছে। আর ওই যে সব কংক্রিটের জঙ্গল দেখছিস, ওখানেই ছিল ঘন শাল বন, এক্কেবারে দোমোহানির নদীর পার পর্যন্ত।” কথাগুলো বলতে বলতে পল্টু বেশ ইমোশনাল হয়ে পড়ল। (Bengali Story)

ওই যে সব কংক্রিটের জঙ্গল দেখছিস, ওখানেই ছিল ঘন শাল বন, এক্কেবারে দোমোহানির নদীর পার পর্যন্ত।

বোঝাই যাচ্ছিল পল্টু মামা কতটা কষ্টে এই কথা গুলো বলছিল। হাঁটতে হাঁটতে নানান অদ্ভুত নামের আর রঙের সব ফ্ল্যাটবাড়ির ক্যাম্পাস পার হয়ে এসে দোমোহানিতে পৌঁছাল।

“এই হচ্ছে সুবর্ণরেখা আর খড়কাই নদীর মিলনস্থল।” পল্টু বলল। খড়কাই নদীর ওপর একটা ব্রিজ। খড়কাই এখানে সুবর্ণরেখাতে এসে মিশেছে। খড়কাই আর সুবর্ণরেখার জল এখানে পরিষ্কার আলাদা করা যায়। একটা লাইন দেখা যায় যেখানে খড়কাই সুবর্ণরেখাতে মিশেছে। (Bengali Story)

আর একটা ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হল নদীর বালি। খড়কাইয়ের বালিতে বড় বড় পাথর আর সুবর্ণরেখার বালি মিহি। ছোটমামা বলল খড়কাই ছোট দৈর্ঘ্যের নদী তাই পাথর গুড়ো হতে পারেনি আর সুবর্ণরেখা অনেকদূর থেকে আসছে তাই পাথরগুলো গুড়িয়ে মিহি বালি হয়ে গেছে। নদীতে মোটামুটি একটু জল আছে দেখে নিচে না নেমে সবাই ওপরেই একটা বেঞ্চিতে গিয়ে বসল। কত লোক হাঁটতে আসে সকালে এখানে! রোদ একটু চড়া হতেই ওরা বাড়ির পথে রওনা দিল। (Bengali Story)

বাড়িতে ফিরে সবাই একসাথে ব্রেকফাস্ট করতে বসল। ব্রেকফাস্টে লুচি, ছোলার ডাল, দরবেশ। খিদেও পেয়েছিল, রিভু তো একাই দশটা লুচি খেয়ে ফেলল।
খাওয়ার ফাঁকে শম্পা মামী বলে গেল “আজ রাতে রিভুর অনারে কষামাংস আর হলুদ পোলাও।” (Bengali Story)

সত্যি দিদা পারেও! রিভুর প্রেস্টিজ পুরো পাংচার করে দিয়েছে।
আজ পূর্ণিমা, তাই পল্টু আগেই বলেছিল আজ সন্ধ্যার পর দোমোহানীতে যাবে। পূর্ণিমার জ্যোৎস্নায় নাকি খড়কাই আর সুবর্ণরেখা এক অনন্যরূপ ধারণ করে।
সন্ধ্যা হওয়ার মুখে ওরা চারজনে রিভু, পল্টু, কাজল আর বিল্টু দুটো সাইকেলে চেপে দোমোহানীর উদ্দেশ্যে রওনা দিল। পল্টু শম্পাকে বলে গেল ফিরতে দেরী হবে, সাড়ে নটা দশটাও হতে পারে। (Bengali Story)

আরও পড়ুন: ফেসবুকের বেড়াল : সৌরভ হাওলাদার

রিভুরা যতক্ষণে দোমোহানীতে পৌঁছোলো ততক্ষণে জ্যেৎস্নায় চারপাশ ঝলমল করছে। ওরা চারজনে একটা বেঞ্চিতে গিয়ে বসল। চারপাশ অন্ধকার, অনেকটা নীচে নদী বয়ে চলেছে, দূরে পাহাড় আর সবার উপরে উন্মুক্ত পরিস্কার তারায় ভরা আকাশ। একটা মোহময় পরিবেশ।

খড়কাই আর সুবর্ণরেখার পাথরের শেপ আর সাইজ এবং জলের স্রোতের গতি দিক আর রং আলাদা হওয়ার জন্যে জ্যেৎস্নার রিফ্লেকশনও আলাদা। সাথে দূরে দলমার গায়ে আগুনের মালা। এর সঙ্গে নদীর জলের বয়ে যাওয়ার আওয়াজ, সব মিলিয়ে এই বিস্তীর্ণ জায়গাটাতে একটা দারুণ অডিও ভিজুয়াল এফেক্ট তৈরি হয়েছে। কেমন যেন একটা অপটিক্যাল ইলিউশনও হচ্ছে।
“সত্যি! কী বিশাল আকাশ। এত বড় আকাশ আর একসাথে এত তারা কোনওদিন দেখিনি।” রিভু নিজের মনেই কথাগুলো বলে উঠল। (Bengali Story)

খড়কাই আর সুবর্ণরেখার পাথরের শেপ আর সাইজ এবং জলের স্রোতের গতি দিক আর রং আলাদা হওয়ার জন্যে জ্যেৎস্নার রিফ্লেকশনও আলাদা।

“আসলে কলকাতায় পলিউশনের জন্যে এত পরিস্কার রাতের আকাশ দেখা যায় না। আচ্ছা বলতে পারিস যতটা আকাশ দেখছিস সেটাই কি আমাদের ইউনিভার্স বা মহাবিশ্ব? না কী আরও আছে?” পল্টু জিজ্ঞাসা করল।
“না আছে তো বটেই, এই মুহূর্তে যেটা দেখছি সেটা তো শুধুই উত্তর গোলার্ধের আকাশ, দক্ষিণ গোলার্ধও তো আছে। আর তাছাড়া আমাদের খালি চোখে দেখারও তো একটা লিমিটেশন আছে।” রিভু বেশ কনফিডেন্সের সঙ্গে উত্তর দিল। (Bengali Story)

“ঠিক বলেছিস। আমরা যতটা দেখতে পাই সেটা কিছুই না। মহাবিশ্বের তুলনায় একটা ছোট্ট বিন্দু বলতে পারিস। তাও মহাবিশ্বের ব্যাপ্তি কতটা তাও আমাদের জানা নেই। আমরা শুধু ততটা ইউনিভার্স সম্পর্কেই জানি যতটা অবসার্ভেবল, মানে খালি চোখে আর আধুনিক সব দূরবিন দিয়ে যতটা দেখা বা বোঝা যায়। এই অবসার্ভেবল ইউনিভার্সের সাইজ কল্পনা করতে গেলে মাথা খারাপ হয়ে যায়।” পল্টু একটু থামতেই বিল্টুর প্রশ্ন “কেনো বাবা! কতটা বড় যে ভাবতে গেলে মাথা খারাপ হয়ে যাবে?” (Bengali Story)

আরও পড়ুন: বালক বীরের মহাপ্রয়াণ : শরণ্যা মুখার্জী

“আসলে অবসার্ভেবল ইউনিভার্স ততটাই যতটা আমরা মানুষের তৈরি সবচেয়ে সফিস্টিকেটেড দূরবিন দিয়ে দেখতে পারি বা যার সম্পর্কে ইনফরমেশন পেতে পারি। আগে আমাদের ধারণা ছিল দূরবিন দিয়ে যতটা দেখা যায় ততটাই ইউনিভার্স।” পল্টুকে থামিয়ে বিল্টু প্রশ্ন করে “দূরবিন দিয়ে না দেখতে পেলে বুঝব কী করে আরও কিছু আছে কী না!” (Bengali Story)

“তাই তো! মজার ঘটনা ঘটল ১৯৬৪ সালে। যখন একটা নতুন কসমিক রেডিয়েশনের খোঁজ পাওয়া গেল, যা কী না আবার মাইক্রোওয়েভ রেডিয়েশন। নাম দেওয়া হল কসমিক মাইক্রোওয়েভ ব্যাকগ্রাউন্ড রেডিয়েশন। এই রেডিয়েশনের স্পেক্ট্রামে দেখা গেল সবচেয়ে বেশি দূরত্বের থেকে আসা যে রেডিয়েশনের সিগনেচার পাওয়া যাচ্ছে তার দূরত্ব ১৩.৮ বিলিয়ান বা ১৩৮০ কোটি আলোকবর্ষ।” (Bengali Story)

পল্টু থামতেই রিভু বলে উঠল তার মানে বলা যায় এই রেডিয়েশনের জন্ম ১৩৮০ কোটি বছর আগের কোনও মহাজাগতিক ঘটনার থেকে। আর এই দূরত্বটা বার করা হয়েছে ওই রেডিয়েশনের” স্পেক্ট্রাল অ্যানালাইসিস করে যাকে রেড শিফ্ট এ্যানালাইসিস বলে। ঠিক না পল্টুমামা?”
“অ্যাবসলিউটলি রাইট। আর এই কসমিক মাইক্রোওয়েভ ব্যাকগ্রাউন্ড রেডিয়েশনে যে সব তথ্য পাওয়া গেল তার থেকে বিজ্ঞানীদের দৃঢ় ধারণা হল যে আমাদের মহাবিশ্বের বয়েস ১৩৮০ কোটি বছর, যখন বিগ ব্যাং ঘটেছিল, যদিও সে তত্ত্বও এখন প্রশ্নের মুখে। যাইহোক এর থেকেই ধরে নেওয়া হয়েছে ১৩৮০ কোটি আলোকবর্ষই হচ্ছে অবসার্ভেবল ইউনিভার্সের শেষ প্রান্ত।” পল্টু উত্তর দিল। (Bengali Story)

রিভু বলে উঠল তার মানে বলা যায় এই রেডিয়েশনের জন্ম ১৩৮০ কোটি বছর আগের কোনও মহাজাগতিক ঘটনার থেকে। আর এই দূরত্বটা বার করা হয়েছে ওই রেডিয়েশনের” স্পেক্ট্রাল অ্যানালাইসিস করে যাকে রেড শিফ্ট এ্যানালাইসিস বলে।

পল্টুকে থামিয়ে বিল্টু জিজ্ঞাসা করল “আচ্ছা বাবা এই ১৩৮০ কোটি আলোকবর্ষ ব্যাপারটা কত মাইল হতে পারে?”
“১৩৮০ কোটি আলোকবর্ষ হচ্ছে ৭৪.২৪ ট্রিলিয়ান মাইল।
এবার এই ৭৪.২৪ ট্রিলিয়ান মাইল রেডিয়াসের একটা স্ফেরিক্যাল স্পেস ইমাজিন কর যার মধ্যে অন্তত দুই লক্ষ কোটি আমাদের মিল্কি ওয়ের সাইজের গ্যালাক্সি আছে আর প্রত্যেকটা গ্যালাক্সিতে অ্যাভারেজে তিরিশ হাজার কোটি নক্ষত্র আছে আর প্রত্যেকটা নক্ষত্রের নিজের কিছু গ্রহ উপগ্রহ আছে।”
“আচ্ছা পল্টুমামা আমাদের মিল্কি ওয়ের সাইজ কী রকম হতে পারে?” রিভু প্রশ্ন করে।
“প্রায় এক লক্ষ আলোকবর্ষ!
কি বুঝছো ভাগ্নে!” পল্টু জিজ্ঞাসা করল।
“তাও তো এখনও ইন্টার-গ্যালাক্টিক স্পেসের কথা ধরাই হয়নি।” রিভু উত্তর দেয়। (Bengali Story)

“ঠিক! এর সঙ্গে এবার দুটো গ্যালাক্সির মধ্যের অ্যাভারেজ দূরত্ব প্রায় এক কোটি আলোকবর্ষ ধরে নে। যেখানে এক আলোকবর্ষ হচ্ছে সারে নয় লক্ষ কোটি কিলোমিটার। তাহলে ভেবে দ্যাখ কত বড় এই মহাবিশ্ব।” পল্টু জানাল।
“আমি শুধু কল্পনা করার চেষ্টা করছি এত বিশাল একটা সিস্টেম স্টেবল অবস্থায় টিকে আছে কী করে!
আচ্ছা পল্টুমামা এই মহাবিশ্বের তো কোনও সেন্টার নেই তাহলে এই লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি গ্যালাক্সি নিজের নিজের জায়গায় তাদের নিজেদের গ্রহ নক্ষত্র নিয়ে বনবন করে ঘুড়লেও স্টেবল আছে কি করে?” রিভু প্রশ্ন করে!

“মনে করা হয় এটা সম্ভব হচ্ছে গ্যালাক্সিরা একে অপরের উপর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে। এর ফলে কেউ কেউ অন্যদের সাথে ঘুরতে থাকে আবার কেউ কেউ যখন একে অন্যের খুব কাছে চলে আসে তখন তারা নিজেদের ছানাপোনাদের নিজেদের ভিতরে থাকা ‘শুন্যস্থানে’ বা ভ্যাকিউমের মধ্যে জায়গা করে দিয়ে একটা নতুন বড় গ্যালাক্সি তৈরি করে নেয়। মুশকিল হল যখন দেখা গেল আমাদের মহাবিশ্ব শুধু সম্প্রসারিত হচ্ছে না বা শুধু এক্সপ্যান্ড করছে না এই সম্প্রসারণটা তরান্বিতও হচ্ছে। গ্যালাক্সিগুলো একে অন্যের থেকে শুধু ক্রমশই দূরে সরে যাচ্ছে না তার সঙ্গে সমগ্র স্পেসও সম্প্রসারিত হচ্ছে। আর এই মুভমেন্টটা অ্যাক্সিলারেটেড।” পল্টু বিল্টুদের দিকে তাকিয়ে একটু মুচকি হাসল। (Bengali Story)

“তার মানে তুমি বলতে চাইছ মহাবিশ্বের সাইজটা ১৩৮০ কোটি আলোকবর্ষ রেডিয়াসের একটা স্ফিয়ার নয়, তার থেকেও বড়! অর্থাৎ এই মহাবিশ্বের নির্দিষ্ট কোনও বাউন্ডারি নেই?” রিভু বিস্মিত হয়ে বলে উঠল।
“ইয়েস মাই সন! সম্প্রসারণ যখন হচ্ছে তার মানে মহাবিশ্বে আলবৎ আরও জায়গা আছে যেটা আমরা কোনওভাবেই দেখতে পাই না। জানিনা তোদের কেমন লাগছে আমার তো ভাবলেই মাথা ঝিমঝিম করে।” পল্টু একটু থামল।

আরও পড়ুন: অপচয় : প্রান্তিক বিশ্বাস

“তাহলে তো এই অ্যাক্সিলারেটেড এক্সপ্যানশনের জন্য গ্যালাক্সিরা একে অন্যের মাধ্যাকর্ষণ ছাড়িয়ে হারিয়ে যাবে! আর সে তো এক ভয়ানক কান্ড হবে। কিন্তু তা তো হচ্ছে না পল্টুমামা।” রিভু জানতে চাইল।
“ঠিক বলেছিস! এটাই তো হওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু তা হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না? এনি গেস?” পল্টু জিজ্ঞাসা করল।
রিভু স্মার্টলি বলল “নিশ্চই মাধ্যাকর্ষণ শক্তিকে কিছু একটা ব্যালান্স করছে। আর এই এ্যাকসিলারেটেড এক্সপ্যানসনের পেছনেও কোনও একটা ফোর্স কাজ করছে। কারণ ফোর্স ছাড়া তো আর এ্যাকসিলারেশন সম্ভব না।”

“এক্সেলেন্ট! এই সবটাই কিন্তু বেশ কমপ্লিকেটেড। ধৈর্য্য ধরে শুনতে হবে। জানি না কতটা তোদের বুঝিয়ে উঠতে পারব। চেষ্টা করতে পারি কিন্তু বেশি প্রশ্ন করতে পারবি না। সব প্রশ্নের উত্তর শুধু আমার কেন কারুরই জানা নেই। রাজি থাকলে বল।” সবাই একবাক্যে রাজি।

(চলবে)

অলংকরণ: অরিন চক্রবর্তী

Author Aroop Dasgupta

পড়াশোনা করেছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিয়ো ফিজিক্স বিভাগে। পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন তথ্য প্রযুক্তিকে। প্রায় এগারো বছর নানা বহুজাতিক সংস্থার সাথে যুক্ত থাকার পর উনিশশো সাতানব্বইতে তৈরি করেন নিজের তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা। বর্তমানেও যুক্ত রয়েছেন সেই সংস্থার পরিচালনার দায়িত্বে। কাজের জগতের ব্যস্ততার ফাঁকে ভালবাসেন গান-বাজনা শুনতে এবং নানা বিষয়ে পড়াশোনা করতে। সুযোগ পেলেই বেড়াতে বেরিয়ে পড়েন আর সেই অভিজ্ঞতা ধরে রাখেন ক্যামেরায়।

Picture of অরূপ দাশগুপ্ত

অরূপ দাশগুপ্ত

পড়াশোনা করেছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিয়ো ফিজিক্স বিভাগে। পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন তথ্য প্রযুক্তিকে। প্রায় এগারো বছর নানা বহুজাতিক সংস্থার সাথে যুক্ত থাকার পর উনিশশো সাতানব্বইতে তৈরি করেন নিজের তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা। বর্তমানেও যুক্ত রয়েছেন সেই সংস্থার পরিচালনার দায়িত্বে। কাজের জগতের ব্যস্ততার ফাঁকে ভালবাসেন গান-বাজনা শুনতে এবং নানা বিষয়ে পড়াশোনা করতে। সুযোগ পেলেই বেড়াতে বেরিয়ে পড়েন আর সেই অভিজ্ঞতা ধরে রাখেন ক্যামেরায়।
Picture of অরূপ দাশগুপ্ত

অরূপ দাশগুপ্ত

পড়াশোনা করেছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিয়ো ফিজিক্স বিভাগে। পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন তথ্য প্রযুক্তিকে। প্রায় এগারো বছর নানা বহুজাতিক সংস্থার সাথে যুক্ত থাকার পর উনিশশো সাতানব্বইতে তৈরি করেন নিজের তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা। বর্তমানেও যুক্ত রয়েছেন সেই সংস্থার পরিচালনার দায়িত্বে। কাজের জগতের ব্যস্ততার ফাঁকে ভালবাসেন গান-বাজনা শুনতে এবং নানা বিষয়ে পড়াশোনা করতে। সুযোগ পেলেই বেড়াতে বেরিয়ে পড়েন আর সেই অভিজ্ঞতা ধরে রাখেন ক্যামেরায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সংস্কৃতি

আহার

বিহার

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

উপন্যাস

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com