কর্ণফুলীর উৎস সন্ধানে
“ওগো ও কর্ণফুলী
তোমার সলিলে পড়েছিল কবে কার কানফুল খুলি
তোমার স্রোতের উজান ঠেলিয়া কোন তরুণী, কে জানে
সাম্পান নায়ে ফিরেছিল তার দয়িতের সন্ধানে।
আনমনে তার খুলে গেলো খোঁপা, কান- ফুল গেল খুলি।
সে ফুল যতনে পড়িয়া কর্ণে, হলে কি কর্ণফুলী?…”
– কাজী নজরুল ইসলাম (চক্রবাক কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত; কবিতার নাম কর্ণফুলী)
লোককথায় প্রচলিত গল্পে বলা হয়েছে যে আরাকানের এক রাজকন্যা চট্টগ্রামের এক পাহাড়ি রাজ্যের রাজপুত্রের প্রেমে পড়েন। এক জ্যোৎস্না রাতে, যখন (কবির মতে) সবাই গেছে বনে, তখন তাঁরা অরণ্যে ভ্রমণ না করে নদীতে নৌবিহার করছিলেন। নদীর জলে চাঁদের প্রতিফলন দেখার সময় রাজকন্যার কানে গোঁজা একটি ফুল পড়ে গেল জলে। ফুলটি খুঁজতে পাওয়ার জন্য রাজকন্যা জলে ঝাঁপ দিলেন কিন্তু প্রবল স্রোতে ভেসে গেলেন। তাঁর আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। রাজকন্যাকে বাঁচাতে রাজপুত্র জলে ঝাঁপ দিলেও সফল হননি। শেষে রাজকন্যার শোকে কাতর রাজপুত্র নদীর জলে আত্মাহুতি দেন। এই করুণ কাহিনী থেকেই নাকি নদীর নাম হয় কর্ণফুলী।
লোককথার রাজকন্যা-রাজপুত্র বা সেই কানের দুল খুঁজে না পাওয়া গেলেও কর্ণফুলী নদীর দেখা পাওয়া যায়। উৎস থেকে মোহনা পর্যন্ত ৩২০ কিলোমিটার দীর্ঘ কর্ণফুলীর ১৫৯ কিলোমিটার ভারতের মিজোরাম রাজ্যের পশ্চিম প্রান্ত দিয়ে বয়ে চলেছে। এখানে মিজো ভাষায় নদীর নাম কথলাংতুইপুই (Khawthlangtuipui)। বাংলাদেশে পৌঁছনোর পর বাদবাকি ১৬১ কিলোমিটারের নাম হয়েছে কর্ণফুলী।
কর্ণফুলী বাংলাদেশের প্রধান নদী হলেও তার উৎস কিন্তু সাবেক কালের লুসাই পাহাড় অথবা এখনকার ভারতের মিজোরাম রাজ্যের মামিত জেলার সৈতা (Saitah) গ্রামে। বেশ দুর্গম জায়গা। আইজল থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরের মামিত জেলার সদর শহর মামিত-এ পৌঁছতে সময় লাগে কমবেশি ৩ ঘন্টা। তারপর আরও ৪০ কিলোমিটার পাহাড়ি পথ পেরিয়ে যাওয়ার পর আসে ওয়েস্ট ফাইলেঙ মহকুমা শহর। নামেই শহর, বাস্তবে তহশিলদারের দপ্তর ঘিরে গড়ে ওঠা এক ছোট্ট জনপদ। সেখান থেকে সৈতা আরও ২৪ কিলোমিটার। তবে ১০ কিলোমিটার এগোনোর পর পাহাড়ের খাঁজে গাড়ি চলাচলের পথ হারিয়ে যায়। সৈতা গ্রামের প্রায় সাড়ে তিনশো বাসিন্দার যদি কখনও মহকুমা সদরে যাওয়ার দরকার হয় পাহাড়ের চড়াই উতরাই পেরিয়ে যাতায়াত করতে হয়।
এখানে পাহাড়ের গায়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অনেক ঝরনা। তার মধ্যেই কোনও একটা কর্ণফুলী বা স্থানীয় ভাষ্যের কথলাংতুইপুই নদীর উৎস। ভৌগোলিক কারণেই এই দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় তেমন কোনও উল্লেখযোগ্য জনপদ গড়ে ওঠেনি। অথচ নিম্ন প্রবাহে নদীর চরিত্র একেবারেই ভিন্ন।

অনেককাল আগে থেকেই কর্ণফুলী ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নদী হিসেবে পরিচিত। কর্ণফুলী কেবল গ্রাম-জনপদের নদী নয়, এটি বয়ে গেছে বাংলাদেশের শহর চট্টগ্রামের ধার ঘেঁষে। বরং বলা ভালো, কর্ণফুলীর তীরে গড়ে উঠেছে চট্টগ্রাম শহর-বন্দর। শহরের চেয়েও অর্থনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হল এ নদীর তীরে গড়ে ওঠা বন্দর। চট্টগ্রাম বন্দর বহু পুরোনো। পর্তুগিজ ঔপনিবেশিকরা বলত পোর্টে গ্র্যান্ডে (বড়ো বন্দর)। এখনকার বাংলাদেশের বহির্বাণিজ্যের প্রধান বন্দর চট্টগ্রাম। দেশের আমদানির আশি শতাংশেরও বেশি পণ্য চট্টগ্রামের বন্দরে নামানো হয়। আর রপ্তানিরও সিংহভাগ এই বন্দর দিয়ে সম্পন্ন হয়। সেদিক থেকে বলা যায়, কর্ণফুলী নদী বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম জীবনরেখা।
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান থাকা সত্ত্বেও কর্ণফুলী কিন্তু এখনকার নিরিখে প্রকৃত অর্থেই একটি আন্তর্জাতিক নদী। ৩২০ কিলোমিটার দীর্ঘ কর্ণফুলী নদীর বাংলাদেশ অংশের দৈর্ঘ্য ১৬১ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৪৫৩ মিটার এবং এর প্রকৃতি সর্পিলাকার। কর্ণফুলীর তীরের চট্টগ্রাম বন্দর ছাড়াও বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলার কাপ্তাই উপজেলায় নদীর উপর ১৯৬৪ সালে কাপ্তাই বাঁধ তৈরি করা হয়েছিল। সেই বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখনও সক্রিয়।
কর্ণফুলী নদীর দৈর্ঘ্যের দক্ষিণ অর্ধাংশ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পতেঙ্গার কাছে বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। আর তাকে ভিত্তি করে বহুদিন ধরেই বিভিন্ন অর্থনৈতিক ক্রিয়াকর্ম চলছে। তবে ভারতের অংশে কর্ণফুলী নদীর জলধারা ব্যবহারের সুযোগ নেই। যদিও জলপথে পরিবহন সবসময়ই সুলভ এবং পরিবেশ বান্ধব।

২০০৫ নাগাদ ভারত সরকারের খেয়াল হল যে কর্ণফুলী নদীর যে ৬ কিলোমিটার প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে সীমানা নির্ধারণ করে সেখানে একটা নদী পারাপারের সেতু নির্মাণ করলে সহজেই প্রতিবেশী দেশের চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যেতে পারে। শুরু হল স্থান নির্বাচন।
মামিত জেলার সৈতা গ্রাম থেকে লুঙলেই জেলার লাবুঙ (Tlabung) পর্যন্ত এলাকা প্রাথমিক পর্যায়ে বাদ পড়ে গেল। প্রথমতঃ জায়গাটা পুরোপুরি পাহাড়ি। দ্বিতীয়তঃ নদীর অন্য পাড়েও মিজোরাম। লাবুঙ-এ পৌঁছনোর পর কর্ণফুলী মোটামুটি সমতলে বইতে শুরু করেছে।
লাবুঙ পুরনো জনপদ। ব্রিটিশ ফৌজের চিটাগং হিল ট্রাক্টস্-এর কর্ণধার ১৮৭১-এ লাবুঙ-এ একটা দুর্গ নির্মাণের উদ্যোগ নিলেন। লুসাই পাহাড়ে অভিযান চালানোর জন্য এর থেকে আদর্শ জায়গা নেই। তখনকার চিটাগং অথবা এখনকার চট্টগ্রাম থেকে নৌকায় পাঁচ দিনে ৯০ কিলোমিটার দূরের লাবুঙ পৌঁছনো যেত। পণ্য ওঠানো-নামানোর জন্য লাবুঙ-এ কর্ণফুলী নদীর তীরে তৈরি হল মিশনারি কাই ফেরি টার্মিনাল । শ’ দেড়েক সৈন্য মোতায়েন করে সেখান থেকেই কাজকর্ম শুরু হয়ে গেল। কাজকর্ম বলতে মূলতঃ বাণিজ্য। বিভিন্ন পণ্য নৌকায় চাপিয়ে লাবুঙ নিয়ে এসে স্থলপথে লুঙলেই পৌঁছে দিলেই কাজ শেষ। বাণিজ্যের ব্যাপ্তি এতটাই বেড়ে গেল যে শেষ পর্যন্ত ১৮৯৮-এ লাবুঙ-কে চট্টগ্রামের বদলে সাউথ লুসাই হিলস্ জেলার সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হল। বাংলা-আসাম হয়ে অনেক ঘুরে লুসাই পাহাড়ে আসার স্থলপথ অনেক দুর্গম এবং সময়সাপেক্ষ। তার বদলে চিটাগং-লাবুঙ জলপথ চালু হয়ে যাওয়ায় লুসাই পাহাড় তো বটেই উত্তর পূর্ব ভারতের অন্যান্য এলাকায় যাওয়ার একটা বিকল্প ব্যবস্থা চালু হয়ে গেল। তখন চিটাগং-লাবুঙ ব্রিটিশ ফৌজের সৈন্য আর খ্রিস্টান মিশনারিদের পছন্দের জলপথ।

স্বাভাবিকভাবেই লাবুঙ সমৃদ্ধ হয়েছে। বেড়েছে জনসংখ্যা। শুরুর দিকে আট-দশটা দোকান থাকলেও ক্রমশঃ বেড়েছে লাবুঙ বাজারের ব্যাপ্তি। সবমিলিয়ে লাবুঙ তখন এক জমজমাট জনপদ।
তারপর পেরিয়ে গেছে একটা গোটা শতাব্দী। ভারতীয় উপমহাদেশ আর এক নেই। তৈরি হয়েছে দু’টি দেশ। দ্বিধাবিভক্ত দেশ থেকে ১৯৭১-এ জন্ম নিয়েছে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ। চিটাগং-লাবুঙ জলপথ এখন বাতিল। কর্ণফুলী নদীর উপর তৈরি হয়েছে কাপ্তাই বাঁধ। কাজেই চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি নদীপথে লাবুঙ আসা আর সম্ভব নয়। মিশনারি কাই ফেরি টার্মিনাল কিন্তু রয়ে গেছে। সেখান থেকে বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলার প্রান্ত পর্যন্ত কর্ণফুলী নদী নৌকা ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এই পথে নৌকায় বেড়াতে গেলে একপাশ থেকে ভেসে আসে পাহাড়ের বুনো ফুলের বাস আর অন্য দিক বাতাসে ভাসিয়ে দেয় সোঁদা মাটির গন্ধ।
প্রাথমিক পর্যায়ে লাবুঙ-কে কেন্দ্র করে নদী পারাপারের একটা সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা করা হলেও অনেক ভাবনাচিন্তা-আলোচনার পর সিদ্ধান্ত হল লাবুঙ নয়, আরও দক্ষিণে জায়গা খুঁজে নিতে হবে। ২০০৯-১০ নাগাদ লাবুঙ-এর কাছেই খুঁজে পাওয়া গেল নতুন জায়গা। ভারত ও বাংলাদেশের সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে সম্মতি পাওয়া গেল। এখানে সেতু নির্মাণে প্রকল্পের ঋণদাতা ওয়র্ল্ড ব্যাঙ্কেরও আপত্তি নেই। কর্ণফুলী নদীর উপর সেতু নির্মাণ হয়ে গেলে সহজেই সরাসরি পৌঁছে যাওয়া যাবে বাংলাদেশে। সেখান থেকে চট্টগ্রাম বন্দর সড়ক ধরে কমবেশি ৭৫ কিলোমিটার। ওপারের জায়গার নাম রাঙামাটি জেলার উপজেলা বরকল । আর ভারতে সেতু যেখান থেকে শুরু হবে তার নাম, – কারপুইচুয়াহ (Kawrpuichhuah)।

সেতু নির্মাণ কবে হবে তার ঠিক নেই। ততদিন অন্ততঃ চলতে থাকুক দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়া। একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে চালু হয়েছে অভিবাসন চেকপোস্ট বা বর্ডার আউট পোস্ট (BOP)। কারপুইচুয়াহ থেকে একটু দক্ষিণে লুঙলেই জেলার জরিনপুই সীমান্তের চেক পোস্টকে অভিবাসন চেকপোস্ট হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈধ কাগজপত্রসহ সব ধরনের মানুষ বাংলাদেশ থেকে ভারতে অথবা ভারত থেকে বাংলাদেশে এই চেকপোস্টের মাধ্যমে প্রবেশ করতে পারছেন। চলছে পণ্যের অবাধ আনাগোনা। জরিনপুই-তে কর্ণফুলী নদীর গভীরতা এতটাই কম যে পায়ের গোড়ালি জলে ডুবিয়ে দিব্যি পারাপার করা যায়।
আজকের দিনে কারপুইচুয়াহ-য় পৌঁছনো কিন্তু মোটেও সহজ নয়। স্থলপথে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকলেও তা সময় শ্রম ও ব্যয় সাপেক্ষ। তার থেকে আকাশে ভেসে যাওয়া অনেক আরামদায়ক ও সময় সাশ্রয়ী। প্রথমে তো কলকাতা বা গুয়াহাটি থেকে বিমানে আইজল। ভালো করে গুছিয়ে বসে সবুজ পাহাড়, রকমারি রঙের বাঁশঝাড়, নীল নদী, সাদা জলের ঝরনা দেখতে শুরু করার পর কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই হঠাৎ করেই যেন টুপ করে আকাশ থেকে খসে পড়েই বিমান থমকে যায়। আইজলের লেংপুই বিমানবন্দরে রানওয়ে নেই। পাহাড়ের মাথা কেটে সামান্য সমভূমি তৈরি করে বানানো হয়েছে এই বিমানবন্দর। দক্ষ ও অভিজ্ঞ বিমানচালক ছাড়া এই কঠিন কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়। একটু এদিক ওদিক হলেই গভীর খাদে গড়িয়ে যাবে যাত্রীবাহী বিমান।

লেংপুই থেকে আইজল শহর ৪৪ কিলোমিটার। কিন্তু এই পথ পাড়ি দিতে কতক্ষণ সময় লাগবে কেউ বলতে পারেন না। দীর্ঘ পথে যানজট হতে পারে। সড়কের পাশের পাহাড় থেকে পাথর গড়িয়ে রাস্তা বন্ধ করে দিতে পারে। এছাড়া যে কোনও মুহূর্তে ঘটতে পারে অন্যান্য অনেক সমস্যা।
আইজল থেকে লুঙলেই। জেলার সদর শহর। এবং রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। দূরত্ব একেক রাস্তায় একেক রকম। থেংজল রোড দিয়ে গেলে প্রায় ১৭০ কিলোমিটার। সময় নেয় প্রায় সাড়ে ৬ ঘন্টা। তবে শরীরের সবকটা হাড়কে নাড়িয়ে দেয়। আর জাতীয় সড়ক ধরে গেলে সময় এক ঘন্টা বেশি লাগলেও অথবা ২১৫ কিলোমিটার পথ পরিক্রমা করলেও শরীরে খুব একটা ছাপ পড়ে না।
লুঙলেই পৌঁছে ভালো করে খাওয়াদাওয়া সেরে নেওয়া দরকার। কারণ এরপর পড়ে আছে আরও প্রায় একশো কিলোমিটার। সে এক কঠিন পরিক্রমা। পথের পাশে একটা চায়ের দোকানও নেই। এবড়োখেবড়ো রাস্তা ধরে হোঁচট খেতে খেতে কতক্ষণে গন্তব্যে পৌঁছনো যাবে তা সত্যি সত্যি জানা যাবে সফর শেষে। তবে ৪ ঘন্টার কম নয়।
অবশেষে কর্ণফুলী নদীর তীরে বাড়ির উঠোনে ধুলোবালি-মাটি নিয়ে যেখানে শূকরছানা, হাঁসের ছানা ও শিশু একসঙ্গে গলা জড়াজড়ি করে নিশ্চিন্তে খেলা করছে সেই জায়গার নাম, – কারপুইচুয়াহ।
পরবর্তী পর্ব প্রকাশ পাবে ২৫ এপ্রিল।
ছবি সৌজন্য Wikipedia
প্রশিক্ষিত প্রযুক্তিবিদ ও পরিচিত পরিকল্পনাবিশারদ। পড়াশোনা ও পেশাগত কারণে দেশে-বিদেশে বিস্তর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা। তার ফসল বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় বই। জোয়াই, আহোম রাজের খোঁজে, প্রতিবেশীর প্রাঙ্গণে, কাবুলনামা, বিলিতি বৃত্তান্ত ইত্যাদি।
3 Responses
This was not known earlier, excellent description.
Very informative.
দারুণ! নদীর নাম ছাড়া। কিছুই জানতাম না।
জুন মাসে কোলকাতায় এসে কফি হাউসের আড্ডা বুক করে রাখলাম।
বেশ ভালো লেখা, আগের গুলোও পড়া।