প্রথম পাতা » বাংলা কবিতা » Page 32
এমন দিনে, ছল ছেড়ে দিই যত ভালবাসার আয়াসে বিক্ষত মেঘ যেরকম আকাশ পেলে ডাকে... তোমার সাড়া পেয়েছি, তাই জানি আবার আমায় বদলে দেবে গানই হঠাৎ কোনও
এই হাত রাখা আছে, শর্তহীন ছুঁয়ে দাও। তার আগে শুধু একবার ভেবে দেখো
কবিকে জানব বলে সমগ্র জীবন, অতঃপর এই জলে ঘর, জলেই সঙ্গম। চেনাশোনা শেষ হলে অপরূপকথা কাব্য, তীরে এক নির্জন পাথরে বসে দেখি, কোমরের নিচ থেকে মাছের
এই কবির জন্ম ১৯৮৫ সালে। তখন আমি ‘উন্মাদের পাঠক্রম’ লেখার পর ‘ভূতুম-ভগবান’ বইটির কবিতা লেখা শুরু করেছি। অর্থাৎ এই কবি বয়সে আমার সন্তানতুল্য। কিন্তু বয়স কম
এমন করেই কাটছে সকাল ধূসর গানে, / শিরায় শিরায় সন্ধ্যা নামে গহরজানে। / ঝটপটিয়ে উঠছি শুধুই রাত-দুপুরে, / যেমন করে শরীর ভেজে জল নুপুরে।
খানিক থামি? নিরন্তরা; আধার দুটোয় মিলে মিশে আরো অবিনশ্বর হয়ে যাই? কবি, তোমার নীরাও বুঝি এমনি?
সব দায় আমার, / সব দায় আমাদের...বহমান সময়ের কাছে। / আজ তাই খুঁজে নিতে হয় / ভেসে থাকা খড়কুটো যত।
যদি গল্প বলতে পারতাম গুছিয়ে ঘটমান সত্যের কাছে অবশ্যই নিয়ে যেতে পারতাম তোমায়। যেখানে পাতার এক পৃষ্ঠায় থাকত সহানুভূতির দুটো চোখ তোমার, বিপরীত পৃষ্ঠায় তখন ছুঁয়ে
Notifications