প্রথম পাতা » poetry » Page 33
আসলে মেঘেদের অন্তরে জমছে বিন্দু বিন্দু কান্নার বাষ্প। পৃথিবীর অগনিত পুত্রকন্যার অসহায় কান্না। ক্রমশ একটা আশ্চর্য ভয় আমাদের একলা করে দিচ্ছে, কুঁকড়ে দিচ্ছে ভেতরে ভেতরে মৃত্যও
এই হাত রাখা আছে, শর্তহীন ছুঁয়ে দাও। তার আগে শুধু একবার ভেবে দেখো
খানিক থামি? নিরন্তরা; আধার দুটোয় মিলে মিশে আরো অবিনশ্বর হয়ে যাই? কবি, তোমার নীরাও বুঝি এমনি?
যদি গল্প বলতে পারতাম গুছিয়ে ঘটমান সত্যের কাছে অবশ্যই নিয়ে যেতে পারতাম তোমায়। যেখানে পাতার এক পৃষ্ঠায় থাকত সহানুভূতির দুটো চোখ তোমার, বিপরীত পৃষ্ঠায় তখন ছুঁয়ে
শহর ছোঁয়নি কোনও রক্তের লাল রঙ / দু'হাতে রাখেনি হোমের কোনও আগুন... / সময় সরণির কোথাও শোনা যায়নি / নীরব শব্দের স্রোত।
অসুখের ইতিহাসে নীরব কান্নার বিবরণ আছে, জেনো। অভিমান ঘনিষ্ঠ হলে যে ব্যক্তিগত সুখ হয় তার নীচে জমা থাকে এক-একটা এপিসোডিক বিরতি নিশ্চিত আশ্রয় থেকে ছদ্ম-সুখে, নিজস্ব
আর আজকাত লাভ-ক্ষতির হিসেবনিকেশকে তো অঙ্ক বলেই মানি না। সুদকষা দেখলে পেটে খিল ধরে যায় - হাসি থামে না।
কীভাবে বসন্ত আসে- তোমার উঠোনে,আমার অভ্যাসে ঘুম ভেঙে দেখি জেগে উঠেছে পূর্বজন্মের নারী, মনে মনে তাকে নষ্ট করে ফেলি একা রাস্তা,আসবাব,পুরোনো মেসের ছায়া ফিরে যায় সতর্ক
Notifications