তেরতলা থেকে আমি মাঝে মাঝে সিঁড়ি দিয়ে নামি।
ভরা কোটালের রাতে বিক্ষুব্ধ নদীর কাছে যাই।
নুলিয়া গ্রামের সাথে সারারাত কাঁধে কাঁধ দিয়ে ঘামি।
একই নৌকায় মৃত্যু আর অন্যদিকে পাই,
যেকোনও ঝড়ের রাতে এই দৃশ্যে ভরে যায় ঘর
ঘুম ছেড়ে তুমিও কখনো পাটাতনে নেমে এসো।
পিষে দেওয়ার আগে, পথচারী শিশুকে ঈশ্বর
ভেবে বুকে তুলে নিয়ো। আয়ু লিখো। মন খুলে হেসো।
জীবনমাঝি অনিকেত। ফাটাডিঙি সেরে ওঠে ধীরে।
জল থেকে উঠে পড়ে আবারও সে জলে নেমে ভাসে।
জলজ শ্যাওলা থেকে আরুণি প্রজন্ম আসে ফিরে
লাফিয়ে বাঁচার সাধ লেগে থাকে বিমান বিলাসে।