সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে ধর্মেন্দ্রর নাতি ও সানি দেওলের ছেলে করণ দেওলের প্রথম ছবি ‘পল পল দিল কে পাস।’ সিনেমাটি নিয়ে আলোচনার ঝড় বয়ে গেছে। গল্প, চিত্রনাট্য, পরিচালনা সব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সমালোচকরা। কিন্তু সবচেয়ে বেশি নিন্দে হয়েছে সিনেমার নায়ক করণের। আর তাতেই বেজায় আহত এবং ক্ষুব্ধ হয়েছেন সিনেমার প্রযোজক-পরিচালক সানি দেওল। তাঁর মতে তাঁর ছেলেকে এমন অনেক কথা শুনতে হয়েছে যা তাঁর প্রাপ্য ছিল না। সিনেমা কারওর ভাল নাই লাগতে পারে, কিন্তু যে সমস্ত কথা করণের বিরুদ্ধে উঠেছে সেগুলো সুরুচির পরিচয় দেয় না। দেওল পরিবারের ভারতীয় সিনেমায় প্রচুর অবদান রয়েছে। করণ ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে এক প্রকার বিষোদগার করেছেন সমালোচকরা। এত নিন্দনীয় ভাষায় তাঁকে অপমান করা হয়েছে যে সানি তাতে বেজায় চটেছেন।
অনেকেই তাঁর প্রথম ছবিতে অতটা সপ্রতিভ হতে পারেন না। এরকম ভূরি ভূরি উদাহরণ রয়েছে ফিল্ম জগতে। সঞ্জয় দত্ত তাঁর প্রথম ছবি ‘রকি’-তে কিংবা টাইগার শ্রফ ‘হিরোপান্তি’-তে একেবারেই স্বচ্ছন্দ ছিলেন না। কিন্তু আজ দুজনেই তারকা। রণবীর কপূরের ‘সাওয়ারিয়া’ সুপার ফ্লপ করেছিল, কিন্তু রণবীর আজ অন্যতম তারকা-অভিনেতা বলেই পরিচিত। সবচেয়ে বড় উদাহরণ অক্ষয় কুমার আর সলমান খান। দুজনেই তাঁদের প্রথম ছবি ‘সৌগন্ধ’ ও ‘বিবি হো তো অ্যায়সি’-তে জঘন্য অভিনয় করেছিলেন। সানি সবাইকে এই কথাগুলোই মনে করিয়ে দিতে চান। প্রথম ছবি দেখেই কাউকে খারিজ করা একেবারেই ঠিক নয় বলেই উনি মনে করেন। দেওল পরিবারের সবাই আশাবাদী যে করণ তাঁর পরের ছবিতেই সকলকে তাক লাগিয়ে দেবেন।
বাংলালাইভ একটি সুপরিচিত ও জনপ্রিয় ওয়েবপত্রিকা। তবে পত্রিকা প্রকাশনা ছাড়াও আরও নানাবিধ কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে থাকে বাংলালাইভ। বহু অনুষ্ঠানে ওয়েব পার্টনার হিসেবে কাজ করে। সেই ভিডিও পাঠক-দর্শকরা দেখতে পান বাংলালাইভের পোর্টালে,ফেসবুক পাতায় বা বাংলালাইভ ইউটিউব চ্যানেলে।