প্রথম পাতা » Bengali Literature » Page 58
জানলা খুলে নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছিল না অরিত্র। এ কি শান্তিনিকেতন? নাকি টুং-সোনাদা-ঘুম? কুয়াশা এত ঘন যে কয়েক হাত দূরে বাতাবি গাছটাও প্রায় মিলিয়ে গেছে!
নিজের ভিতর নিজে বসে আছি প্রগাঢ় সন্ন্যাসে শূন্যদেশে ছায়া ওড়ে শুধু। এ এখন কোন্ ঋতু, পৃথিবীর বুক থেকে জন্মশব্দ উড়ে আসে বাতাসে-বাতাসে! যতটা বিষাদ তুমি দিয়েছিলে
“খেয়েছি ছাতু, দেখেছি রাঁচি, থেকেছি বিহারে নিঃসন্দেশ মৎস্যহীন সুদীর্ঘ তিন বছর। পড়োশি ছিল পিঁজরাপোলের হাড় জিরজিরে ষাঁড়। জায়গাটি ছিল স্বাস্থ্যকর, দৃশ্যও ছিল মনোজ্ঞ, ভাষা ছিল রাষ্ট্রভাষা।
কুর্চি-প্রশান্তর তখন বিয়ের কথা ভাবার ফুরসত কোথায়? কুর্চি সবে এম এ শেষ করে পি এইচ ডি-র জন্যে তৈরি হচ্ছে। বাবার প্রশ্নের উত্তরে নেহাতই আলগাভাবে বলেছিল, “এখন
ধন্যি বটে বাঙালনামা ধন্যি বটে পোস্তভাত অপয়া টাই নিমিত্ত থাক নন্দ ঘোষে কাবার রাত মনের ভিতর ঘাপটি মেরে উঁকি ঝুঁকি একটু যেই অমনি পিছল রাস্তা হাজির
অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে একটা হাই চেপে দেবদীপ বলল, “অরি, কাল সকালে ডাক্তার সরকারকে একবার তোর হাতটা দেখিয়ে আনব, বুঝলি।” – নামকরা জ্যোতিষী? – অ্যাঁ? – হাত
তোর মনে হয় যাবার সময় হল উঠতে হবে, দেরী করিস না যেন! অনভ্যাসের চেয়ার ছেড়ে সসম্মানে মুখোশ ছিঁড়ে নেমে আয় আজ সিংহাসন ফেলে। অহং ,পাপ আর
আমি সুরঞ্জন। একটা অদ্ভুত সমস্যায় পড়েছি জানেন! কার সঙ্গে আলোচনা করব বুঝতে পারছি না। বাড়িতে আমি একা। না মানে ঠিক একা নই, সঙ্গে কয়েকটা বদ্রী পাখি
Notifications