Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

মদিরা ও সত্যজিতের ফিল্মি চরিত্ররা

সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

ডিসেম্বর ১৩, ২০২৪

Saptarshi Roy Bardhan
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close

(Satyajit Ray) সত্যজিৎ রায়ের চলচ্ছবির মদিরাসক্ত চরিত্ররা রঙিন সোমরসের মতোই দোষেগুণে বর্ণিল, বৈচিত্র্যময়। কাহিনির পরম্পরায় পর্দায় তাঁদের উপস্থিতি – প্রত্যক্ষ বা প্রচ্ছন্ন, কিন্তু কখনই কাহিনিসূত্র বা পরিপ্রেক্ষিতের সঙ্গে অসম্পৃক্ত বা বেমানান নয় সেই চরিত্রদের পানদোষ। তাঁরা জেনেশুনে বিষ পান করেন, কখনও আনন্দ ফুর্তির সাগরে গা ভাসিয়ে, কখনও সামাজিক দায়বদ্ধতার ধামা ধরে আবার কখনও বিবেকের তাড়নায় সাড়া দিয়ে। (Satyajit Ray)

আরও পড়ুন: খেলা ভাঙার খেলা

কারণবারির ইতিহাসও বড় পুরনো। সুরা পান মানব সভ্যতার একধরনের মজ্জাগত অভ্যাস। “মানুষ, মানুষ হওয়ার আগে মাতাল হয়েছিল” – এ আমার কথা নয়- স্বয়ং মার্কিন বিজ্ঞানী ডাডলে সাহেবের কথা। তাঁর মতে আদিম মানুষ নাকি পাকা ফল পচে যে অ্যালকোহল তৈরি হয়, গন্ধ শুঁকে বনে বাদাড়ে ঘুরে বেড়াত তার উৎস সন্ধানে। এভাবেই তার নিউরন দিনে দিনে শক্তিশালী হয়েছে এবং এভাবেই সে মজেছে সেই জাড়িত রসের নেশায় ও মোহে। এই সুকঠিন সূত্র প্রকল্পের গালভরা নাম ‘Drunken Monkey Hypothesis”! (Satyajit Ray)

Banglalive_Saptarshi Roy Bardhan_Prabandha_Satyajit Ray_13.12.2024_SC

আর তাছাড়া জনৈক ইংরেজ কবি এ পি হারবার্ট এ ব্যাপারে দৃঢ় ভরসা রেখেছেন প্রকৃতির উপরে
“We must recall that Nature’s laws,
Are generally sound,
And everywhere for some good cause
Some alcohol is found,
There’s alcohol in plant and tree
It must be Nature’s plan
That there should be, in fair degree,
Some alcohol in Man”

সুতরাং আর পাঁচটা অভ্যাসের সঙ্গে একেও মেনে নিতে হবে, চরিত্রায়নের খাতিরে এ কথা জানতেন রায়মশাই, স্বয়ং সে রসে বঞ্চিত হয়েও।
ব্যক্তি জীবনে সুরা সম্পর্কে তাঁর এই অনাসক্তি নিয়ে শোনা যায় নানা মজাদার কাহিনি তার মধ্যে একটি এসেছিল আমার কাছে অভিনেতা কুশল চক্রবর্তীর মুখ ঘুরে। “সোনার কেল্লা”-র শুটিং চলছে রাজস্থানের প্রত্যন্ত এক জায়গায় যার কাছাকাছি ছিল ভারতীয় সেনাদের এক ডেরা। ঘটনাচক্রে সেই গোষ্ঠীর মাথা আবার এক বঙ্গসন্তান। শুটিং এর খবর পেয়ে এসে পরিচালকের নাম শুনে তিনি তো আহ্লাদে আটখানা। ইউনিটের কে বা কারা তাঁকে দেখা করিয়ে দিয়েছেন মানিকবাবুর সঙ্গে, বদলে ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন মিলিটারি ক্যান্টিন থেকে যদি পাওয়া যায় খানিক করণবারি, তাহলে সেই উশর প্রান্তরে প্রাণ জুড়োয়। এ আর এমন কী কথা! সন্ধ্যার খানিক পরেই সত্যজিতের দরজায় টোকা– বাইরে দাঁড়িয়ে এক মুসকো জওয়ান, হাতে একটি ব্ল্যাক রামের কার্টন, “সইতজিত রায় সাহেব কে লিয়ে…” (Satyajit Ray)

মেজর সাব কা তোফা”! “মানিক জ্যেঠু তো ফায়ার; মনে মনে ভালই বুজছেন কার কর্ম এটি। মুশকিল অপর দিকেও। বাক্স তো পড়ে আছে ঐ ঘরে, কে আর সাহস করে চেয়ে চিনতে আনতে যাবে সেই অমূল্য জিনিস। পুরো ব্যাপারটাই যাকে বলে মরুভূমিতে মারা গেল”, বললেন কুশল। (Satyajit Ray)

Satyajit Ray

“জলসাঘর” ছবিতে জমিদার বিশ্বম্ভর রায়ের জমিদারিতে নামছে সায়াহ্ন। আর্থিক প্রতিকূলতাকে তোয়াক্কা না করে অতীতের ঠাট বাট, জৌলুস বজায় রাখবার জন্য শেষ চেষ্টা করেন তিনি। পুত্রের উপনয়ন উপলক্ষে সুরায়, সুরে, রোশনাইয়ে ভেসে যায় তাঁর জলসাঘর। নৌকাডুবিতে পরিবারের মৃত্যু তাঁর একাকীত্ব বাড়িয়ে তোলে। সাধারণ প্রজা মহিম গাঙ্গুলির প্রতিপত্তি মেনে নিতে পারেন না তিনি। দেবোত্তরের টাকায় আবার সাজে তাঁর জলসাঘর। কৃষ্ণাবাইয়ের ঘুঙুর আর ওস্তাদের গানে মুখরিত সন্ধ্যায় সুরার পাত্র হাতে হাতে ফেরে। নাচ শেষ হলে সোনার মোহর দিতে গেলে মহিমের হাত নিজের লাঠি দিয়ে টেনে ধরেন বিশ্বম্ভর – “প্রথম ইনাম দেবার অধিকার গৃহস্বামীর”! মদের নেশায় এবার তাঁর বুক চিরে বেরিয়ে আসে আভিজাত্যের আত্মাভিমান– “পারেনি, পারেনি– পাহাড়ের চূড়া ভাঙতে চেয়েছিল সুদখোরের ব্যাটা– কেন পারেনি জানিস– রক্ত, মাই ব্লাড!” (Satyajit Ray)

আরও পড়ুন: দুগ্গা-দুগ্গা

কোথায় যেন সামনে এসে দাঁড়ান “ঠাকুরদা” গল্পের কৈলাসচন্দ্র রায় চৌধুরী, যাঁকে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন “প্রখ্যাতযশ নয়নজোড়ের একটি নির্বাপিত বাবু”!
এর বিপরীতে দাঁড়িয়ে পরেশ চন্দ্র দত্ত, যাঁর পকেটে রয়েছে পরশ পাথর, যার দৌলতে ক্যালকাটা ব্যাঙ্কের কলমপেষা কেরানি থেকে উন্নিত হয়ে আজ তিনি বিত্তবান সমাজের একজন। নীল রক্তের অভিমান, বিশ্বম্ভর পেয়েছিলেন পারিবারিক সূত্রে, পরেশের ক্ষেত্রে তা অর্জিত, পাথরের যাদুস্পর্শে। (Satyajit Ray)

সন্ধ্যার খানিক পরেই সত্যজিতের দরজায় টোকা– বাইরে দাঁড়িয়ে এক মুসকো জওয়ান, হাতে একটি ব্ল্যাক রামের কার্টন, “সইতজিত রায় সাহেব কে লিয়ে…”

অভিজাত ক্লাবের পার্টিতে, রহিসি মহলে তাঁকে সঙ্গ দেয় মদিরার গেলাস। প্রথমে খানিক বাধ বাধ ঠেকলেও, একসময় আয়নার সামনে এসে দাঁড়ান, নিজেকে যেন নতুন করে আবিষ্কার করেন। নেশাতুর পরেশ চন্দ্র এবার গান ধরেন কীর্তনের সুরে,” আমি দেখে এলেম তারে, একই অঙ্গে এত রূপ নয়নে না ধরে”, দোহার দেন আরও গুটিকতক নেশাচ্ছন্ন মানুষ। অভিজাত ক্লাবের আভিজাত্যের গায়ে কালি লাগে; ক্লাব থেকে বিতাড়িত হন। তুলসি চক্রবর্তীর অভিনয়ে, পরশুরামের গল্পের চরিত্র পর্দায় বাঙময় হয়ে ওঠে। “চারুলতা”র ঘটনাক্রমের সময়কাল হিসেবে সত্যজিৎ বেছে নিয়েছিলেন ১৮৮০ সাল। বিলেতে সে সময় গ্ল্যাডস্টোনের নেতৃত্বে জয়লাভ করেছে “লিবারেলস”! সেই জয় সেলিব্রেট করতে ভূপতির বৈঠকখানায় বসে গানের আসর- সুরা সহযোগে। (Satyajit Ray)

আরও পড়ুন: দেবরাজ রায় : এক সাদাকালো সময়ের ছবি

কলকাতার শহর কেন্দ্রিক জীবনে সুরাপানের রীতি দীর্ঘ সময় ধরে লালিত পালিত হয়ে এসেছে। বিদেশি রাজপুরুষ, কোম্পানির ছোট বড় মাঝারি কর্মচারী, বণিক, নাবিক, দেশীয় ব্যবসায়ী, ভূস্বামী এবং সর্বোপরি নব্য বাবু কালচার ও পশ্চিমি শিক্ষায় শিক্ষিত সমাজের পানাভ্যাস এবং আদব কায়দার আবশ্যিক অনুপান সোমরস। সত্তরের দশকে তৈরি কলকাতা ট্রিলজিতেও তারই ছাপ থেকে গেছে। “প্রতিদ্বন্দি”তে শিবেন তার বন্ধুকে নিয়ে যায় চিনা রেঁস্তরায়। “সীমাবদ্ধ”-এ শ্যামলের বাড়িতে চলে সপ্তাহান্তের পার্টি। শ্যালিকা টুটুলকে খানিক শেরি পানের কথা বললে সে রাজি তো হয়ই না, বরং মদ খেয়ে তাঁর শ্যামলদার মাতলামি করা দেখতে সে বেশি উৎসুক! (Satyajit Ray)

“নায়ক” অরিন্দম মুখার্জি মদের ব্যাপারে সংস্কারমুক্ত। পেশাগত কারণে এই নেশা তাঁর second nature। রেল যাত্রার কালে সহযাত্রী, চার কুড়ি বয়স পেরুনো, অঘোর চ্যাটার্জির কাছে অবিশ্যি সিনেমা ব্যাপারটাই খারাপ আর তার কারণ অভিনেতাদের মদ্যপান। যখন জানলেন রেল যাত্রায় অরিন্দম একটু আধটু জলপথে গমন করতে পারেন তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দিলেন মদের গন্ধ তাঁর অস্বস্তির কারণ। অরিন্দম তাঁকে আশ্বস্ত করেন। চেকারবাবুকে বলে এর আগেই সীট বদল করেছেন তিনি। তবে অঘোরবাবু ছাড়বার পাত্র নন। এবার তাঁর সোজা সাপটা প্রশ্ন “and why do you have to take to drink? what do you get out of it, মদ্যপানে কি হয়”? (Satyajit Ray)

কলকাতার শহর কেন্দ্রিক জীবনে সুরাপানের রীতি দীর্ঘ সময় ধরে লালিত পালিত হয়ে এসেছে।

“সেটা যে না খেয়েছে দাদু, তাকে কেমন করে বোঝাব! আমার তো কোনও ভাষা নেই, যদি বলেন অভিনয় করে দেখাতে পারি!”
অঘোর চ্যাটার্জির ভূমিকায় অভিনেতা যোগেশ চট্টোপাধ্যায় এক কথায় অসাধারণ। ছবির প্রায় অন্তিম লগ্নে মাতাল অরিন্দমের সামনে তিনি অসহায়।
সিনেমার নায়ক অরিন্দমের পাশেই দেখা পাওয়া যায় চিত্র নাট্যকার অমিতাভ রায়ের। পথমধ্যে গাড়ি খারাপ হয়ে যাওয়াতে, তাঁকে বাড়ি নিয়ে আসেন চা বাগানের মালিক বিমল গুপ্ত। উত্তরবঙ্গের এক নির্জন পাহাড়ি, অরণ্য ঘেরা, চা বাগানের মাঝে এগোয় “কাপুরুষ” ছবির গল্প। সিনেমার লোক হয়েও অমিতাভ অরিন্দম নন– সান্ধ্য আড্ডায় বলেন “ও রসে আমি বঞ্চিত”! কিন্তু বিমল তাঁকে ছাড়েন না। “এসব জায়গার গুণ কি মশাই জানেন, আপনাকে মদ ধরিয়ে ছাড়বে – এ ছাড়া কোনও গতি নেই!” গতি ছিলও না অমিতাভের। কারণ সে আবিষ্কার করে বিমলের স্ত্রী তাঁর পূর্ব প্রেমিকা করুণা। অতীত আর বাস্তবের ক্রস রোডে দাঁড়িয়ে এবার সেও অরিন্দমের মতো দিশেহারা। বিবেকের যন্ত্রণা মোচড় দিয়ে যায়। বিমলের উপদেশ কাজে দেয় “it helps to forget a boredom, a tragedy– বিবেক যদি থাকে, you down it with alcohol– চায়ে আপনার বিবেক ডুববে না – ভাসবে”! (Satyajit Ray)

আরও পড়ুন: প্রতিবেশী: চলচ্ছবির প্রতিবেশীরা

আসলে সুরা পিয়াসীদের কণ্ঠে কারণবারির ধারাপাতের কারণের অভাব নেই। অবিশ্যি সত্যজিতের ব্যক্তিগত জীবনে বিবেকের তাড়না নয়, সে ছিল বিদেশে জনৈক হিতাকাঙ্ক্ষীর সৎ পরামর্শ– শীতলতা থেকে রক্ষা পাওয়ার তাগিদে কিঞ্চিৎ ব্র্যান্ডি সেবন। প্রথমে অসম্মত, পরে সম্মত এবং অন্তিমে অনুতপ্ত হয়েছিলেন এই ঘটনায়! (Satyajit Ray)

আবার ফেরা যাক চলচ্ছবির আঙিনায়। “অভিযান” আর “অরণ্যের দিনরাত্রি”– দুটি ছবির ভৌগোলিক পরিমণ্ডল মোটামুটি একই। প্রথমটি বীরভূমের রাঙামাটি– অপরটি বিহারের মালভূমি অঞ্চলের পালামউয়ের জঙ্গল। অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্রিয়াকাণ্ডে পিছিয়ে পড়া গ্রামীণ পটভূমিতে বৈচিত্র্যময় চরিত্রদের ভিড়। দেশি, সস্তা মদের শুঁড়িখানায় বসে আকণ্ঠ পান করে রাজপুত ড্রাইভার নরসিং, নস্কর মেকানিক, অ্যাসিস্ট্যান্ট রমা এবং গাড়ি লাইনের আরও ড্রাইভার, কায়িক পরিশ্রমের শেষে খানিক রঙিন মুহূর্ত যাপনের বাসনায়। একই দৃশ্য পালামউয়ের সেই ভাটিখানায়– যাকে ঘিরে আদিবাসী মরদ মেয়েদের ভিড়। কাঠের বেঞ্চিতে চার শহুরে যুবক। হাতে হাতে ফেরে দেশি মদের বোতল আর পাত্তর। মৌতাত জমে ওঠার মুহূর্তে আসে কালো মেয়ে দুলি, যার শরীরে ভরা যৌবন। (Satyajit Ray)

“অভিযান” আর “অরণ্যের দিনরাত্রি”– দুটি ছবির ভৌগোলিক পরিমণ্ডল মোটামুটি একই। প্রথমটি বীরভূমের রাঙামাটি– অপরটি বিহারের মালভূমি অঞ্চলের পালামৌ-র জঙ্গল।

বাঁশের ঠেস জড়িয়ে দাঁড়ায়, জরানো নেশাতুর গলায় বলে- “বাবু দেনা, আধা পাওউয়া!” তারপরেই অরণ্যের মাঝে হেঁটে চলে সেই চার যুবক! তারা তখন “সভ্যতার সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক শেষ” হয়ে যাওয়া আদিম বন্য জগতের বাসিন্দে যেন। মদের নেশায় তারা বুঝতে পারে না যে গাড়ি হেডলাইট জ্বালিয়ে দাঁড়িয়ে তাদের সামনে, তার যাত্রী কারা। নিয়ম ভাঙার আনন্দে শহর কলকাতার চার যুবক রাত্রি শাসন করে। এভাবেই মোড় ঘোরে কাহিনির আর সেই চরিত্ররা প্রবেশ করে আমাদের মানসলোকে। (Satyajit Ray)

আরও পড়ুন: সত্যজিতের সিনেমায় রেল : ফিরে দেখা

শিশু কিশোর সাহিত্য বলেই হয়তো ফেলুদার গপ্পে মাদক সেবন নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি কিছু নেই। এই ব্যাপারে রায়মশাই খুব সতর্ক। ফেলুদা, জটায়ু, তোপসে তো বটেই– অপরাধী বা তার আশেপাশের মানুষেরাও যে কারণসুধা নিয়ে খুব মেতে উঠেছে তা নয়। অথচ “সোনার কেল্লা” যখন সিনেমায় রূপান্তরিত হল, তখন মন্দার বোস পেটে পানি, চোখে ছানির ফলে লুডোর ছক্কায় ভুল দান দেখে সাপের মুখে না গিয়ে দিব্বি মই পাকড়ে উপরে উঠে পড়ল। ফেলু মিত্তিরের রাস্তা আটকানোর জন্য তার দরকার হ’ল ভাঙা বিয়ারের বোতল। (Satyajit Ray)

সাহিত্যিক তারাপদ রায় মদ ও মদিরাপিয়াসীদের ব্যাপারে ভারী স্পর্শকাতর ও সহানুভূতিশীল ছিলেন! তাঁর মতে “মদের মতোই মদের গল্পও অতি উত্তেজক”– সুতরাং কাহিনিকে এ দু’য়ের প্রভাব মুক্ত করা অসম্ভব। পরিচালক হিসেবে সত্যজিৎ সে চেষ্টা তো করেননিই, বরং তাঁর মুনশিয়ানায় ছবির সেই সব দৃশ্য হয়ে উঠেছে কিছু সিনেমাটিক মুহূর্তের প্রামাণ্য দলিল। (Satyajit Ray)

Author Saptarshi Roy Bardhan

সপ্তর্ষি রায় বর্ধনের জন্ম, কর্ম এবং বর্তমান ঠাঁই তার প্রাণের শহর কলকাতায়। প্রথাগত ছাত্রজীবন কেটেছে কলকাতার পাঠভবন স্কুল, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এবং যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে। লেখাজোকা, ছবি তোলা, নাট্যাভিনয় আর হেরিটেজের সুলুক সন্ধানের নেশায় মশগুল। সঙ্গে বই পড়া, গান বাজনা শোনা আর আকাশ পাতাল ভাবনার অদম্য বাসনা। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিন- "রূপকথার মতো- স্মৃতিকথায় প্রণতি রায়", "খেয়ালের খেরোখাতা" এবং "চব্য চোষ্য লেহ্য পেয়"।

Picture of সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

সপ্তর্ষি রায় বর্ধনের জন্ম, কর্ম এবং বর্তমান ঠাঁই তার প্রাণের শহর কলকাতায়। প্রথাগত ছাত্রজীবন কেটেছে কলকাতার পাঠভবন স্কুল, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এবং যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে। লেখাজোকা, ছবি তোলা, নাট্যাভিনয় আর হেরিটেজের সুলুক সন্ধানের নেশায় মশগুল। সঙ্গে বই পড়া, গান বাজনা শোনা আর আকাশ পাতাল ভাবনার অদম্য বাসনা। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিন- "রূপকথার মতো- স্মৃতিকথায় প্রণতি রায়", "খেয়ালের খেরোখাতা" এবং "চব্য চোষ্য লেহ্য পেয়"।
Picture of সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

সপ্তর্ষি রায় বর্ধন

সপ্তর্ষি রায় বর্ধনের জন্ম, কর্ম এবং বর্তমান ঠাঁই তার প্রাণের শহর কলকাতায়। প্রথাগত ছাত্রজীবন কেটেছে কলকাতার পাঠভবন স্কুল, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ এবং যাদবপুর ইউনিভার্সিটিতে। লেখাজোকা, ছবি তোলা, নাট্যাভিনয় আর হেরিটেজের সুলুক সন্ধানের নেশায় মশগুল। সঙ্গে বই পড়া, গান বাজনা শোনা আর আকাশ পাতাল ভাবনার অদম্য বাসনা। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিন- "রূপকথার মতো- স্মৃতিকথায় প্রণতি রায়", "খেয়ালের খেরোখাতা" এবং "চব্য চোষ্য লেহ্য পেয়"।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সংস্কৃতি

আহার

বিহার

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

উপন্যাস

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com