Generic selectors
Exact matches only
Search in title
Search in content
Post Type Selectors

ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ৭

মধুময় পাল

জুন ২৪, ২০২২

Refugee camplife
Bookmark (0)
Please login to bookmark Close

‘কুচকাওয়াজ’ শব্দটা শুনলেই বাবার গলা বেজে ওঠে৷ লেফট্ রাইট্, লেফট্ রাইট্৷ 

সন্ধে হতে না হতেই গভীর রাত ছড়িয়ে পড়েছে৷ ধূধূ মাঠজমি৷ হাঁটাপথ ঝোপঝাড়ের মাঝখান দিয়ে এঁকেবেঁকে চলেছে৷ দূরে দূ্রে গরিব গেরস্থের আলো৷ দিক ঠিক রাখবার বাতিঘর যেন সেসব৷ ছেলের হাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে বাবা বলছে,
– লেফট্ রাইট্, লেফট্ রাইট্৷ ধারে যাইয়ো না বাবু, সাপখোপ থাকতে পারে৷ 
জায়গাটার নাম যোধপুর৷ বাবা-মার কাছে জেনেছে বালক৷ এখন যে আলোকোজ্জ্বল দক্ষিণ কলকাতা, তারই সম্ভ্রান্ত একটি এলাকা এইরকম ছিল সেদিন৷
– পুকরের ওই পার দিয়া ঘুইরা যামু৷ এই পারে একটা উঁচা গাছ আছে, মনে হয় পাকুড়, গাছটার তলায় বেশি অন্ধকার, গা ছমছম করে৷
বাবা বলেছিল৷ – দিনে অসুবিধা নাই৷ পুকরে কতলোক ছান করে সকাল থেইকা দুপর৷

এইখানে পরিত্যক্ত মিলিটারি ব্যারাকে শিশুবয়সে ছিল সে৷ ওই পাকুড় গাছের গা ছমছম অন্ধকারের জন্য, খাবার জলের ভীষণ অসুবিধার জন্য এন্টালি বাজারের কাছে উড়িয়াপাড়া লেনে চলে যায় বাবা-মা৷ মায়ের কাছে সে শুনেছে,

ভারি সকালে দুই টিন জল দিয়া যাইত৷ আধা টিন খাওনের, আর দেড় টিনে সারাদিনের সব কাজ৷ মগে বেশি খরচ হইব বইলা আমরা কাপে কইরা জল নিতাম৷ নীচে টিপকল ছিল অবশ্য৷ ঘুরানা সিঁড়ি দিয়া তিনতলায় জল তোলা খুব কষ্টের৷ তর বাবা-কাকায় হাঁড়ি লইয়া যাইত৷ ছান কইরা বা গা-হাত-পা ধুইয়া এক হাঁড়ি জল আনত৷ গরমের দিনে আবার জল ওঠে না কলে৷ পরে তর বাবায় বিকালে এক টিনের ব্যবস্থা করে৷ আসলে ওই গাছটা, পুকরের পূর্ব পারের গাছটা, পুরানা অতৃপ্ত আত্মার বাসা আছে ডালে সে ভাবত, রাতে ফিরনের সময় ভয় লাগত, একটা লোকেরেও পাইত না লগে৷ চাইরদিক শুনশান৷ তাই সে ইন্টালিতে ঘর নিল৷ 

Refugee Camp
যুদ্ধ থেমে গেলে মিলিটারি সরে যায়৷ পড়ে থাকে অজস্র ছাউনি৷

এখন যে হাইফাই দক্ষিণ কলকাতা, বিশেষ করে গড়িয়াহাট থেকে দক্ষিণে ক্রমেই প্রসারিত হচ্ছে আলিশান বহুতল ও ঢালাই খুপরিবস্তি মিলেমিশে, তার অনেকটাই এককালে ছিল জলাজমি, মাইল মাইল কাদায় হোগলাবন, দূরে দূরে জলাশয় ঘিরে গ্রামীণ শ্রমজীবী মানুষের বাস্তুগুচ্ছ, ঘন ঝোপঝাড়ের মাঝে মাঝে আম-কাঁঠালের সামাজিক বাগান৷ একসময় বিশ্বযুদ্ধের রথচক্রে ফৌজ আসে, ফৌজের কল্যাণে উন্নয়ন আসে, পাকারাস্তা, পানীয়জল আসে, মশামাছি-সহ বিষাক্ত পোকামাকড় মারার তেল, বাজার-টাজার ইত্যাদি আসে৷ যুদ্ধ থেমে গেলে মিলিটারি হালকা হতে থাকে ধীরে ধীরে৷ পড়ে থাকে অজস্র ছাউনি৷ দেশভাগের জেরে এবার রিফিউজি আসে দলে দলে৷ দেশভিখারিদের একটা অংশ ব্যারাকে ঠাঁই পায়, কারো কারো ঠাঁই হয় জলাজমিতে বাঁশের মাচায়, টিন-দরমার চাল-দেওয়ালে৷  

উদ্বাস্তুরা ব্যারাক দখল করে ক্যাম্প বানায়৷ জল নেই, আলো নেই৷ পরিত্যক্ত ব্যারাকে মাঝেমাঝেই হামলা করে মিলিটারির লোকজন৷ ভেঙে দেয় রিফিউজিদের উনুন, ছুঁড়ে ফেলে দেয় হাঁড়ি বাসন-কোসন৷ বন্দুক উঁচিয়ে তাড়া করে৷ রিফিউজিরা পালিয়ে একটু দূরে কোথাও লুকিয়ে থাকে৷ বিকেলের দিকে মিলিটারি চলে গেলে ফিরে আসে৷ বাবার কাছে বালক শুনেছে,

ক্যান যে অরা (মিলিটারিরা) হামলা করত বুঝি না৷ দুম্বা গাড়ি চাইপ্যা আসত৷ খটখটাইয়া নামত৷ ‘হট্ হট্’ চিল্লানি ছাড়ত৷ ঘরের ভিতর ঢুইক্যা লাত্থি মাইরা সব ফালাইয়া দিত৷ মাইয়ালোগেরা পোলাপানরা ভয়ে চেঁচাইয়া কানত৷ আমরা ঝোপেঝাড়ে পলাইতাম৷ এক ঘণ্টা দুই ঘণ্টা পর অরা হুমহুমাইয়া চইলা গেলে আস্তে আস্তে আমরা বাইরইয়া আসতাম৷ ঘরে ঢুইক্যা দেখতাম বাসন বিছানা সব ফালাইয়া ছড়াইয়া ছ্যারাব্যারা কইরা গেছে৷ এমুনটা যে অরা ক্যান করত আইজও বুঝি না৷ এইটা ঠিক, ব্যারাকে আমরা বেআইনি মানুষ৷ আমাগো আইনের জমি আছে পূর্ব পাকিস্তানে৷ বাধ্য হইয়া চইলা আসছি৷ নিজের ঘরবাড়ি ছাইড়া লোকে কি শখ কইরা অন্যদেশে আসে? কত কষ্টে ব্যারাকে থাকে৷ কত ক্যাম্পে খাওনের জল নাই৷ বউ-মাইয়্যাগো ছান করতে যাইতে হয় দূরের পুকরে৷ ডাক্তার নাই, বৈদ্য নাই৷ কত সমস্যা৷ ব্যারাকেও থাকতে দিব না, এমন অতিশাইরা অরা! পরথমে ভাবছি, অগো গোপন কাগজপত্র বা মালপত্র আছে হয়তো৷ তার খোঁজে আসে৷ তা কত খুঁজতে লাগে যে বারবার আসতে হয়৷ আরে, যুদ্ধ থাইমা গেছে৷ তোমাগো আর কীসে লাগে? সরকার তোমাগো বাইরে ছাইড়া রাখব ক্যান? পরে ভাবছি, ব্যারাক অরা ভাইঙা দিতে চাইছিল৷ পারে নাই৷ কোনোখান থেইকা বাধা পাইছে৷

সেই দিনগুলির কথা ভুলতে পারেনি মা-ও৷

তর তখন দুই বছর পাঁচমাস৷ শিয়ালদা স্টেশন থেইকা সরকারে আমাগো পাঠাইতে চাইল রাজমহলে৷ কই না কই রাজমহল৷ একজন লোক আমাগো লগে ছিল শিয়ালদায়৷ প্রহ্লাদবাবু৷ সে কইল, রাজমহলে গেলে আরও সর্বনাশ৷ সরকার আমাগো দূরে খেদাইতে চায়৷ রিলিফের দায় নিব না৷ কী অবস্থায় গিয়া পড়ুম ভাবতেও পারি না৷ বউ-বাচ্চা লইয়া না খাইয়া মরুম৷ ভাইবা দেখেন৷ খবর পাইছি, যোধপুরে একটা খালি ব্যারাক আছে৷ একটা ফ্যামিলি ওইখানে গেছে৷ তারা কইছে, থাকনের সুবিধা ভালো৷ পাকা বাড়ি৷ ভাবছি আমিও যামু৷ দালালে কিছু টাকা নিব৷ ঘরে ঢুকাইয়া দিব৷ আপনে যদি চান, যাইতে পারেন৷ দালালরে আমি কমু৷ দুইজন বুড়ামানুষ আর দুধের বাচ্চা লইয়া কোন মরণের দিকে যাইবেন! আরও কথা, দিনকাল যদি ভালো হয়, দ্যাশে ফিরনের ব্যবস্থা হয়, ফিরতে পারবেন৷ রাজমহলে গেলে সব শেষ৷ 

Refugee
দুইজন বুড়ামানুষ আর দুধের বাচ্চা লইয়া কোন মরণের দিকে যাইবেন!

প্রহ্লাদবাবুকে দেখেছে বালক৷ তখন সে বড়ো৷ কাকু-ঠাকুমার কাছে ব্যারাকে বেড়াতে এসে৷ ধুতি-জামা পরা গোলগাল মানুষ৷ মুখে মিষ্টি হাসি লেগে আছে৷ কথা বলেন আস্তে৷ প্রথমে এল দাদু-দিদিমা, বাবা-মা বালককে নিয়ে৷ তিনতলা ব্যারাক৷ একতলায় প্রহ্লাদবাবু সপরিবার৷ তাদের মাথায় দোতলায় অন্য একটি পরিবার৷ ডানদিকে সিঁড়ি৷ সিঁড়ির ডানদিকে দোতলায় ছোটো একটা ঘর৷ সেইখানে ঠাঁই হল দাদু-দিদিমা-সহ পাঁচজনের৷ কিছুদিন বাদে এল ঠাকুমা-কাকু৷ ছোট ঘরে ঠাসাঠাসি৷ যাই হোক করে চলছিল৷ উপায় তো নেই৷ শেয়ালদা স্টেশনের তুলনায় স্বর্গ৷ ছাদ আছে, দেওয়াল আছে৷ লক্ষ চোখের সামনে খেতে হয় না, শুতে হয় না, লালসার চোখগুলোর সামনে জড়োসড়ো হয়ে কাঠের মতো বসে থাকতে হয় না মেয়ে-বউদের৷ তখনও মিলিটারিরা আসছে, তবু একরকম শান্তি৷ 

মিলিটারি আসা বন্ধ হল৷ প্রহ্লাদবাবু বাবাকে একদিন বললেন,
– তিনতলায় ছাদের ঘরে যাইবেন? শুনছি বড়ো ঘর৷ দালালে কইছে৷ বামদিকে একটা বন্ধ সিঁড়ি আছে৷ বাইরে থেইকা দ্যাখা যায় না৷ লোহার ঘুরাইন্যা সিঁড়ি৷ সোজা তিনতলায়৷ একদম সেপারেট৷ বন্ধ সিঁড়ি দালালরা খুইলা দিব৷ রিফিউজি কমিটির সাপোর্ট আছে অগো দিকে৷ তবে বেশি টাকা নিব এইবার৷ আপনেগো তো বড়ো ঘর লাগে৷ মিলিটারি আর আসব না৷ নিশ্চিন্ত৷

Refugees of Partition 2
তিনতলায় ছাদের ঘরে যাইবেন?

ছাদের ঘরে উঠে এল বাবা-মা, দাদু-দিদিমা৷ বিরাট ঘর৷ গোলাকার৷ দু’দিকে দরজা৷ জানালা নেই৷ সম্ভবত, কনফারেন্স রুম ছিল৷ একদিকে ছাদ ঘেঁষে দেওয়াল ভেঙে গর্ত৷ প্রহ্লাদবাবু বলেছিলেন, ওয়্যারলেস ট্রান্সমিশন সিস্টেম ছিল ওখানে৷ খুলে নিয়ে গেছে৷ অনুমান হয়, তিনতলা এই ব্যারাক মিলিটারি অফিসারদের ছিল৷ পাতি মিলিটারিদের টানা ছাউনির চেয়ে একদম আলাদা৷ ইলেক্ট্রিক ওয়্যারিং ছিল ঘরে ঘরে৷ হয়তো জেনারেটরে আলো জ্বলত৷ বেশি উঁচু নয়, চওড়া পাঁচিলে ঘেরা চারদিক৷ 

বাবার সঙ্গে কুচকাওয়াজের লেফট্ রাইট্ থেমে যেত পাঁচিলের ওপারে৷ বাবা তুলে ধরত৷ বালক পাঁচিলে দাঁড়িয়ে থাকত৷ নিজে পার হয়ে বাবা নামিয়ে নিত৷ বাড়িটা খুঁজে দেখার কথা মনে হয় তার একবার৷ হঠাৎই৷ তখন সে যথেষ্ট বড়ো৷ ১৯৮৬-৮৭ সাল হবে৷ পেয়ে যায়৷ যোধপুরের  অট্টালিকাশ্রেণির মাঝখানে ভূতের বাড়ির মতো দাঁড়িয়ে ছিল৷ সর্বাঙ্গ শ্যাওলা-লাগা কালো৷ জমি ছিল খানিক৷ সেখানে ঝোপঝাড়৷ কেউ থাকে না আর৷ ১৯৯০ সাল নাগাদ আর-একবার খুঁজতে গিয়ে পায়নি৷ হদিশ করতে পারেনি বাড়িটা কোনখানে ছিল৷

খুঁজে পায়নি সেই পথ, যে পথ ধরে বাবার সঙ্গে সে আসত৷ গড়িয়াহাট মোড় থেকে হাঁটতে হত৷ সন্ধের পর কোনো বাস গড়িয়াহাট পেরিয়ে যোধপুরের দিকে আসে না৷ মেঠোপথ ধরে চলতে হয়৷ শুনশান রাস্তা পেরোতে হয়৷ বড়ো হয়ে যখন সে খুঁজতে বেরিয়েছে, তখন সন্ধে হতে-না-হতেই নিশুতি রাত নামে না আর যোধপুরে৷ বড়ো বড়ো বাড়িঘর, পাকারাস্তা, ঝলমলে দোকানপাট, আলোকমালায় হারিয়ে গেছে মেঠোপথ, ছমছম অন্ধকার, ঝুপসি গাছ, জলাশয়, দূরে দূরে গরিব গেরস্থ ইশারা৷ হারিয়ে গেছে তিনতলার ছাদ থেকে কারখানার আগুন আর ফুলকি দেখা৷ হারিয়ে গেছে ঠাকুমার হাত ধরে সেই কারখানার সামনে থেকে দু-পয়সায় এক ঠোঙা ভাঙা বিস্কুট কিনে আনা৷ হারিয়ে গেছে কাকুর সানগ্লাস পরে দেখা দুপুরের বিকেলের ধূধূ মাঠ৷ হারিয়ে যাবারই কথা৷ 

এখন সে কীভাবে পাবে ব্যারাকবাড়ির পেছনদিকে কোনোক্রমে তেরপল খাটিয়ে, ছোটমোটো ঠাকুর এনে ট্যাংট্যাং-বাজা দুর্গাপুজো? গোটা এলাকায় এটাই মাত্র একখান৷ স্মৃতি কিন্তু সবটা হারাতে দেয় না৷ দূর থেকে ঠাকুমা শুনতে পায় ছোটকার (কাকু) মোটর সাইকেলের শব্দ৷ অনেক রাতে ঘরে ফিরত ওরিয়েন্টাল ক্যালেন্ডার কোম্পানির এজেন্ট কাকু৷ মেঠোপথে বাবার ‘লেফট রাইট’৷ এন্টালি থেকে এসেছে ছেলেকে ক-দিন ঠাকুমার কাছে রেখে যাবে বলে৷ ষাট-বাষট্টি বছরের ব্যবধানেও সেদিনের বালক শুনতে পায় সেই কুচকাওয়াজ৷

 

*ছবি সৌজন্য: লেখক, The News Minute, avarchives.icrc

Author Madhumoy Paul

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।

Picture of মধুময় পাল

মধুময় পাল

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।
Picture of মধুময় পাল

মধুময় পাল

মধুময়ের জন্ম ১৯৫২ সালে পূর্ববঙ্গের ময়মনসিংহে, কিশোরগঞ্জে। লেখাপড়া কলকাতায়। শৈশব-যৌবন কেটেছে স্টেশনে, ক‍্যাম্পে, বস্তিতে। গল্প লিখে লেখালেখি শুরু। পরে উপন‍্যাস। বই আখ‍্যান পঞ্চাশ, আলিঙ্গন দাও রানি, রূপকাঠের নৌকা। অনুসন্ধানমূলক কাজে আগ্রহী। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দাঙ্গা-দেশভাগ, নকশালবাড়ি আন্দোলন নিয়ে কাজ করেছেন। কেয়া চক্রবর্তী, গণেশ পাইন তাঁর প্রিয় সম্পাদনা। প্রতিমা বড়ুয়াকে নিয়ে গ্রন্থের কাজ করছেন চার বছর। মূলত পাঠক ও শ্রোতা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Subscribe To Newsletter

কথাসাহিত্য

সংস্কৃতি

আহার

বিহার

কলমকারী

ফোটো স্টোরি

উপন্যাস

Banglalive.com/TheSpace.ink Guidelines

Established: 1999

Website URL: https://banglalive.com and https://thespace.ink

Social media handles

Facebook: https://www.facebook.com/banglaliveofficial

Instagram: https://www.instagram.com/banglalivedotcom

Twitter: @banglalive

Needs: Banglalive.com/thespace.ink are looking for fiction and poetry. They are also seeking travelogues, videos, and audios for their various sections. The magazine also publishes and encourages artworks, photography. We however do not accept unsolicited nonfiction. For Non-fictions contact directly at editor@banglalive.com / editor@thespace.ink

Time: It may take 2-3 months for the decision and subsequent publication. You will be notified. so please do not forget to add your email address/WhatsApp number.

Tips: Banglalive editor/s and everyone in the fiction department writes an opinion and rates the fiction or poetry about a story being considered for publication. We may even send it out to external editors/readers for a blind read from time to time to seek opinion. A published story may not be liked by everyone. There is no one thing or any particular feature or trademark to get published in the magazine. A story must grow on its own terms.

How to Submit: Upload your fiction and poetry submissions directly on this portal or submit via email (see the guidelines below).

Guidelines:

  1. Please submit original, well-written articles on appropriate topics/interviews only. Properly typed and formatted word document (NO PDFs please) using Unicode fonts. For videos and photos, there is a limitation on size, so email directly for bigger files. Along with the article, please send author profile information (in 100-150 words maximum) and a photograph of the author. You can check in the portal for author profile references.
  2. No nudity/obscenity/profanity/personal attacks based on caste, creed or region will be accepted. Politically biased/charged articles, that can incite social unrest will NOT be accepted. Avoid biased or derogatory language. Avoid slang. All content must be created from a neutral point of view.
  3. Limit articles to about 1000-1200 words. Use single spacing after punctuation.
  4. Article title and author information: Include an appropriate and informative title for the article. Specify any particular spelling you use for your name (if any).
  5. Submitting an article gives Banglalive.com/TheSpace.ink the rights to publish and edit, if needed. The editor will review all articles and make required changes for readability and organization style, prior to publication. If significant edits are needed, the editor will send the revised article back to the author for approval. The editorial board will then review and must approve the article before publication. The date an article is published will be determined by the editor.

 

Submit Content

For art, pics, video, audio etc. Contact editor@banglalive.com