অতীতচারি বাঙালির শীতকাল মানেই ঝলমলে সার্কাসের তাঁবু! রঙিন কাপড়, ঝলমলে আলো, কেঠো বেঞ্চি, হরেক খেলা। বাঁদরে সাইকেল চালাচ্ছে। কুকুরে দু’পায়ে হাঁটতে হাঁটতে ডিগবাজি খাচ্ছে। আগুনের রিঙের ভিতর দিয়ে লাফ মেরে বেরিয়ে যাচ্ছে বাঘ। হাতির শুঁড়ের ওপর ব্যালেন্সের খেলা দেখাচ্ছে বেঁটেবামন। আর তাই দেখে চটাপট চটাপট হাততালি। ট্রাপিজের অবিরাম দুলুনিতে চোখে বিস্ময়ের ঘোর। বাঁই বাঁই বাইকে পিঠ বেয়ে শিরশির। কোথায় গেল শীতের রোদ্দুরে বাঙালির সেই সার্কাস-যাপন? কোথা থেকেই বা এসেছিল? সার্কাস যাদের জীবন ছিল, এখন কোথায় তারা? সার্কাসের নানা বেত্তান্ত এবারের মলাটে। আজ লিখছেন অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
লিখতে শিখেই লুক থ্রু! লিখতে লিখতেই বড় হওয়া। লিখতে লিখতেই বুড়ো। গান ভালবেসে গান আর ত্বকের যত্ন মোটে নিতে পারেন না। আলুভাতে আর ডেভিলড ক্র্যাব বাঁচার রসদ। বাংলা বই, বাংলা গান আর মিঠাপাত্তি পান ছাড়া জীবন আলুনিসম বোধ হয়। ঝর্ণাকলম, ফ্রিজ ম্যাগনেট আর বেডস্যুইচ – এ তিনের লোভ ভয়ঙ্কর!!