বেনারস, নাম শুনলেই মনে আসে গঙ্গার পশ্চিম পাড় বরাবর সার সার ঘাট। সেই ঘাটে কত প্রাণচাঞ্চল্য! পুণ্য সঞ্চয়ে মানুষ ভিড় করছে, পূজা অর্চনা চলছে। সার বেঁধে দাঁড়িয়ে আছে নৌকার দল, পর্যটকদের ঘুরিয়ে দু-চার পয়সা রোজগারের আশায়। সন্ধ্যাবেলায় এই ঘাটগুলোই সেজে ওঠে সন্ধ্যারতির জন্য। বেনারসের সন্ধ্যারতি বিখ্যাত। মূলতঃ দশাশ্বমেধ আর অস্যী ঘাটে হয় এই আরতি। পাড়ে বসে অথবা কিছু পয়সা দিয়ে নৌকায় চেপে উপভোগ করে নিতে পারেন। সারা জীবনের সঞ্চয় হয়ে থাকবে এই স্মৃতি। তার গলি বাদ দিলে বেনারস অসম্পূর্ণ। সব মিলিয়ে বেনারস একটুকরো ভালোবাসা।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির স্নাতকোত্তর।পেশায় শিক্ষক। বেলুড় বিদ্যামন্দিরের ফোটোগ্রাফির ডিপ্লোমা। ভালোবাসেন বেড়াতে, ছবি তুলতে আর পুরোনো বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে।
4 Responses
খুব সুন্দর। ছবি ও লেখা দুটোই।
অনবদ্য! কাশীকে ছবিতে বাঙ্ময় করে তোলাটা খুব সহজ একটা কাজ নয় কিন্তু! বিশেষত রাতের বারাণসী, তবে আক্ষেপ একটাই রয়ে গেল – ছবিগুলিতে মণিকর্ণিকা বা হরিশ্চন্দ্রদের পাওয়া গেল না – যাহোক … পরবর্তী সিরিজের আাশায় …
পরিশেষে – সাবাসির যে ভাষাটাই অকুলান … আমার এ ছোট্ট ভান্ডারে … 👌
অসাধারন।খুব ভালো লাগলো।জানি প্রদীপ্ত খুব ভালো লেখেন।আমার সঙ্গে অনেক বছরের ঘনিষ্টতা।খুব আড্ডাবাজ।আড্ডাতে পেরে ওঠা দায় ওঁর সাথে।
Congratulations !