রাজত্ব জুড়ে নাগরিক সুখদুঃখ শোনার যে প্রাঙ্গণ তৈরি থাকে খুব, সেখানে রাজা আসেন না, পারিষদেরা থাকেন।
হাতে হ্যারিকেন নাকি সংবিধান– অজ্ঞাত অক্ষোভ বীতস্পৃহ কিছু মানুষ, অল্পভাষ শিষ্টাচারী অন্নদাস আর চাটুকার যেমন রাজা-রাজড়াদের সর্বকালিক, বন্দিত্বের নিজস্ব উৎসবে প্রাঙ্গণ ভরায়। রাজ-সন্দেহ বুদবুদ তাদের ড্রোনের মতন খোঁজে রাখে।
সুখদুঃখ যত রাজার স্বস্তি অনুসারী– পারিষদেরা মিথ্যা দস্তাবেজ ভর্তি রাজদরবারে পৌঁছে দেয় অহরহ।
সাজানো প্রাঙ্গণের বাইরে রাজপথ, বেয়াদব কারা উপপ্লবী বিক্ষোভে সামিল?
বিমর্ষ রাজা! অশ্বত্থামা হতঃ ইতি গজ– চাঙানো অর্ধসত্য রাজসান্নিধ্যে কানে কানে। মিথ্যার পাহাড়চূড়ায় বসে ভবিতব্য-অজ্ঞান রাজা নিজস্ব নিয়মে প্রত্যেকদিন ক্ষয়প্রাপ্ত জরৎকারু হোন।
One Response
খুব ভালো পরিবেশন। এই উদ্যোগ সফল হোক।