নিজের ভিতর নিজে বসে আছি প্রগাঢ় সন্ন্যাসে
শূন্যদেশে ছায়া ওড়ে শুধু।
এ এখন কোন্ ঋতু, পৃথিবীর বুক থেকে
জন্মশব্দ উড়ে আসে বাতাসে-বাতাসে!
যতটা বিষাদ তুমি দিয়েছিলে প্রকৃত বিচ্ছেদে
লতা আর হরিণের শিং হয়ে যত দুঃখ
বসেছিল জড়াজড়ি করে –
সে-সমস্ত মুছে ফেলে নতুন আনন্দধ্বনি
সাজিয়েছি অক্ষরে-অক্ষরে…
এই সন্ন্যাস, মৃত্যুর পর্ব
দাহগানে লিখে রেখে পুনরায় ফিরে যাব
জল আর জমিনের দিকে
হলুদ ধানের পাশে গড়ে তুলব প্রেমিকের ঘর।
বিষাদের পাশাপাশি, প্রতিটি জন্মের কালে
তোমার চেয়ে কে বেশি দিয়েছে আর আশ্চর্য আদর?
One Response
খুব সুন্দর লাগলো ও লাগে ।